ইসলাম
আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশি আনাস
সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের প্রস্তুতি
মহান আল্লাহতায়ালার বিশেষ রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের বারিধারায় বিধৌত হয়ে পাপের পঙ্কিলতা থেকে পরিচ্ছন্ন ও শুদ্ধ হওয়ার মাস রমজান।
১. শাবান মাসের শেষ দিনে রমজানের চাঁদ দেখা: আল্লাহর রাসূল (সা.)-এর নির্দেশ- তোমরা চাঁদ দেখে রোজা রাখবে, চাঁদ দেখে ঈদ করবে। -সহিহ বোখারি ও
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক শহর দুবাইয়ে হেফজ বিভাগে অনুষ্ঠিত ১৯তম অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় ৭২টি দেশের
দুনিয়াজুড়ে মুসলিম সম্প্রদায় রমজানের রোজা পালন করছেন। রোজার অপরিহার্য অনুষঙ্গ ইফতার। সেই ইফতার বিভিন্ন দেশের মানুষ নানাভাবে
উত্তর ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক। ইউরোপের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী রাজত্বগুলোর একটি। সংখ্যার দিক দিয়ে দেশটিতে মুসলমানরা হচ্ছে সবচেয়ে বড়
সিয়াম সাধনায় মশগুল এখন সবাই। এমতাবস্থায় অনেকেই কেবল পানাহার ছেড়ে ভাবছেন রমজানের হক আদায় হয়ে যাচ্ছে। রোজার আসল উদ্দেশ্য হাসিল
বরিশাল: আল কোরআন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বরিশালে পবিত্র কুরআন শরীফ বিতরণ ও কেরাত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (০৪ জুলাই) দুপুর
চাঁপাইনবাবগঞ্জের (সোনামসজিদ) শিবগঞ্জ থেকে ফিরে: ‘যখন নামাজ পড়তে বসি মনে হয় ভূমিকম্পে গোটা মসজিদই কাঁপছে। চার রাকাত নামাজে কয়েক
হৃদয়ের চেরাগদান তাকওয়ার রশ্মিতে উদ্ভাসিত করার জন্যই পবিত্র সিয়াম সাধনা। আবহমানকাল থেকে চলে আসা রমাজানের এই রীতির মূল উদ্দেশ্য
অন্যান্য ইবাদত থেকে রোজার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, রোজা পালনের সময়ের ব্যাপারটি। যেমন এক ওয়াক্ত নামাজ পড়ার জন্য সময় লাগে মাত্র
রোজাদার মহান আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয়। কারণ সে রোজা রাখার মাধ্যমে সাময়িকভাবে নিজ জীবনে আল্লাহতায়ালার গুণের অনুশীলন করে। মানুষ যখন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক শহর দুবাইয়ে ১৯তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ৮০টি দেশের প্রতিযোগি এ প্রতিযোগিতায়
যুক্তরাষ্ট্রের ক্লিফটন হাইস্কুলের ঘটনা। প্রতিবারের মতো এবারও ‘সবচেয়ে সুন্দর পোশাক’র প্রতিযোগিতা হয়েছে স্কুলটিতে। অবশ্য
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বেশ কয়েক বছর ধরে রোজাদার মুসলিম সম্প্রদায়ের সম্মানে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে আসছেন। এর আগে
একটু-আধটু পরপরই ধাক্কা দরজায়। বিরক্ত হন গৃহকত্রী। সারাদিন রোজা রেখে আর সহ্য হয় না এসব। তবু দরজা খোলেন প্রচণ্ড বিরক্ত হয়ে। চোখে পড়ে
আবারও দুই বাংলাদেশি ক্ষুদে হাফেজ বিশ্ব দরবারে দেশের পতাকা তুলে ধরল। উজ্জ্বল করল দেশের নাম। সৌদি সরকার অনুমোদিত দাতব্য সংস্থা
বহু পীর সাধকের পূণ্যভূমি রাজশাহী। এক সময় এই জনপদের মানুষ কুসংস্কার আর নানা কুসংস্কারের অতলে ডুবে ছিল। এক সময় রাজশাহীতে দেব-দেবির
সাধারণ অবস্থায় পানাহার ও স্ত্রী গমন হালাল হওয়া সত্ত্বেও রমজানে দিনের বেলা এগুলো থেকে বিরত থেকে ‘তাকওয়া’র অনুশীলন করা হয়। তা
রমজান মাসকে বলা হয় ইবাদতের বসন্তকাল। তাই রমজান উপলক্ষে মুসলমান মাত্রই বেশি বেশি ইবাদতে প্রয়াসী হন, গুরুত্বসহকারে পাঁচ ওয়াক্ত
‘আমার নাম নূর, মানে- ‘আলো।’ আমার নামের অংশ আল হুদা। ফলে নূর আল হুদা মানে ‘পথ নির্দেশকারী আলো’ আল্লাহর রহমতে আমি সেই আলোর পথেই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন