লাইফস্টাইল
সারাদিন চা বিক্রি করে হাজার টাকা রোজগার করাও যেখানে স্বপ্ন। তাদের আবার বিদেশ বেড়ানোর শখ! শখ তো শখ-ই। সেই শখ যদি এক সময় স্বপ্ন হয়ে
বাংলাদেশ থেকে আইটিইউ ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২০ জিতেছ আছিয়া খালেদা নীলার নেতৃত্বে উইমেন ইন ডিজিটাল। ওমেন ইন টেকনোলজি বিভাগে ২৬ টি
মহামারি করোনার জন্য সামাজিক-পারিবারিক অনেক অনুষ্ঠানই আটকে রয়েছে। বড় আয়োজনে বিয়েই তো হয় না প্রায় ছয় মাস। এত দিনে বিয়ের কথা যারা
সেদিন শম্পা-শাহিনের ঘর আলো করে ফুটফুটে এক দেবশিশুর জন্ম হয়েছে। শিশুটির খবর কীভাবে যেন পৌঁছে গেছে হিজড়াদের(তৃতীয় লিঙ্গ) কাছে। তারা
অনেকের অভিযোগ ঘরে তৈরি বিস্কুট কয়েক দিনেই নরম হয়ে যায়। টেস্টও বেকারির মতো ভালো হয় না। এখন থেকে আর ঘরে তৈরি কুকিজ নিয়ে অভিযোগ করার
মিডিয়া পাড়ায় যখন একের পর এক বিচ্ছেদ হতে থাকে। আমরা ভাবতে থাকি, কেন এমন হয়? কিন্তু মিডিয়ার মানুষগুলোর অনেক খবর জানা গেলেও, এই অস্থির
চবনপ্রাশের নাম আমরা অনেকেই শুনেছি। কিন্তু খেয়ে দেখা হয়নি হয়তো সবার। এবার করোনা আসার পর থেকে আমাদের মধ্যে প্রাকৃতিক নানা উপাদান
চা পান সারা দিনের ক্লান্তি দূর করে চাঙা রাখে আমাদের। সব ধরনের আড্ডার মূল আকর্ষণ চা। আবার একাকীত্বেও সঙ্গী এক কাপ চা। চায়ের জন্য
হাসান বাঁ হাতে লিখে, সেই ছোটবেলা থেকেই ক্লাসের অন্য স্টুডেন্ট থেকে শুরু করে আত্মীয়, প্রতিবেশি এমনকি টিচাররা পর্যন্ত তাকে এটি নিয়ে
খিচুড়ি, পোলাও, মাংস বা মিষ্টি সব খাবারেই হালকা সুগন্ধের তেজপাতা ব্যবহার করি আমরা। এই তেজপাতায় খাবারের স্বাদ গন্ধ বাড়ানোর পাশাপাশি
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিশ্বের প্রায় সব দেশ লকডাউন ছিল। এখন বেশ কিছু দেশে জীবনযাত্রা অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে এসেছে।
মনে করা হয়, সব সময় শুধু মেয়েদের জন্যই সৌন্দর্য পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু পুরুষেরও ত্বকের বিষয়ে অনেক যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে
গেল বছরের মাঝামাঝি সময়ে দিল্লির শীর্ষ আয়োজক সংস্থা সাসা মিডিয়া প্রা. লিমিটেড কর্তৃক এশিয়ার মধ্যে সেরা উদীয়মান মেকওভার হিসেবে
বাঙালির প্রিয় খাবার খিচুড়ি। বিভিন্ন ধরনের খিচুড়ি রান্না হয় আমাদের সবার বাড়িতেই। যেমন বৃষ্টি হলেই খিচুড়ির আয়োজন শুরু হয়, এখন ইলিশ
যাদের দিকে তাকালে প্রথমেই বড় একটি পেট চলে আসে চোখের সামনে, তারাই জানেন এই পেটের মেদের ভোগান্তি। করোনায় বাইরে যাওয়া কমেছে, কিন্তু
করোনায় বদলেছে জীবনধারা। সীমিত হয়েছে কেনাকাটার ধরণও। দীর্ঘদিন ঘরবন্দী বা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত চলাফেরার প্রভাব পড়েছে
মহামারি করোনায় সাধারণ কাজের সুযোগগুলো যখন কমে আসছিল, আমাদের দেশে কাজ হারানোয় ক্ষতির প্রভাব অনেকটাই রুখে দিয়েছে অনলাইন
মহামারি করোনার সময়ে মাসের পর মাস ঘরের বাইরে যেতে পারছে না শিশুরা। যার প্রভাব পড়ছে তাদের মনে ও আচরণে। শান্ত অনেক শিশুও হয়ে যাচ্ছে
একে তো মহামারি করোনার জন্য সবাই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি। এর মধ্যে গর্ভবতী মায়েরা রয়েছেন, সবচেয়ে চিন্তায় ও ঝুঁকিতে। কারণ, গর্ভকালীন
তারকা হোটেল থেকে শুরু করে দেশীয় সাধারণ মানের হোটেল-রেস্টুরেন্ট বা বিভিন্ন মানের ফাস্টফুডের দোকানে দেখা যায় খাবার নষ্ট করার মচ্ছব।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন