মুক্তমত
তারা বানুর সংসারে দিন আনতে পান্তা ফুরাত। অভাবের সাথে পাল্লা দিয়ে সমানতালে চলে স্বামীর নির্যাতন। প্রতিদিন তিন বেলা আহার না জুটলেও
সংসদে হঠাৎ করে বিচার বিভাগ তথা সাম্প্রতিক বিশেষ আলোচিত বিচারপতি এ এইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সাংসদ
সংসদ-বিচার বিভাগ- ভোটার নাগরিক সব যেন এখন মুখোমুখি! এ যেন ফের পাকিস্তানের আলামত বাংলাদেশে! পাকিস্তানে আজকাল প্রায় এমন পরিস্থিতি
ঢাকা: মঙ্গলবার, ঘড়ির কাঁটায় রাত ১০টা। রাজধানী ঢাকার উত্তরা মডেল টাউনের পাশ ধরে যাওয়া কসাইবাড়ি রেলগেট। ট্রেন আসছে, আওয়াজ শোনা যাচ্ছে,
সাংবাদিকদের নির্যাতন করছে পুলিশ । মারছে, মেরেছে। খুব স্বাভাবিকভাবে সেজন্যেই প্রতিবাদ। সারা দেশে এমনকি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে
মনে আছে প্রথম যেদিন সমুদ্র দেখলাম সেদিন সমুদ্রের বিশালতা দেখেও মনের ভেতর একটুও রোমাঞ্চ জাগেনি। মনেই হয়নি এই প্রথম পৃথিবীর অপূর্ব
দুর্নীতি নিয়ে দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদের বক্তব্য সংসদে টেনে আলোচনা করতে গিয়ে সরকারি জোটের এমপিরা যে
ঢাকা: আমার ক্ষমতা নেই। যাদের আছে তারা এগিয়ে আসুন। প্লিজ উদ্যানটাকে বাঁচান। রক্ষা করুন। আখেরে আপনাদেরই লাভ হবে। আপনার হবে। আপনার
বাংলাদেশে আজকের (রোববার) পত্রপত্রিকাগুলোর উল্লেখযোগ্য খবরের একটি হচ্ছে- রাজধানী ঢাকায় এক তরুণীর খণ্ডিত লাশ উদ্ধার। খবরটির
কঠিন সময় পার করছি আমরা। সত্যিই কঠিন সময়। আমরা যারা সংবাদ মাধ্যমে কাজ করছি, তাদের জন্য। কোনো ভয়-ভীতি কিংবা অন্য কোনো অদৃশ্য কারণে নয়,
পত্রিকায় যখন প্রথম এই খবর দেখলাম যে ভারতীয় বহুমুখি কোম্পানি ‘সাহারা’ ঢাকার উপকন্ঠে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্যে স্যাটেলাইট শহর
আজকাল প্রায় প্রতিদিনের লেখালেখি কমিয়ে মৌলিক কিছু লেখার কথা ভাবি। গত চার বছর ধরে প্রতিবারই ঈদকে সামনে রেখে বিশেষ একটি লেখা শেষ করার
রাত সাড়ে নয়টায় প্রেসক্লাব থেকে আমাকে ফোন করে আমাদের সভাপতি এম এ সালাম বললেন সেখানে যেতে। আমার শরীরটা ভালো নয় বলে না যাবার জন্য
পুলিশ নিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী টুকু সাহেবের সাম্প্রতিক মন্তব্যের কথা ভাবতে ভাবতে আক্কেল সাহেব ঢাকার ব্যস্ত রাস্তা দিয়ে
পুলিশের হাতে একের পর এক সাংবাদিক নির্যাতন নিয়ে আমরা যখন সবাই ব্যস্ত, এই ফাঁকে সংসদ অধিবেশনে যোগদানের কথা বলে জামিনে বেরিয়ে যেতে
দেশব্যাপী সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদের ফেসবুকে প্রোফাইল পিকচার পাল্টে কালো জমিনের ওপর সাদা হরফে ‘J’ যুক্ত প্রোফাইল পিকচার
গত দু’তিন দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সাংবাদিক পেটানো বিরোধী স্ট্যাটাসের ছড়াছড়ি। আমার দেশের দৈনিক পত্রিকাগুলো পড়ে মন
কাজের যতো অতলেই ডুবে থাকি না কেন, মেয়ের সংগে যোগাযোগটা রক্ষা করি। দিবা-রাত্রি ১০/১২ বার কথাতো হবেই। আমার দিক থেকে যেমন ফোন যায়, তেমনি
স্বাধীনতার পর থেকে এ যাবত দেশের কোনো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই নির্বিঘ্নে সুখে শান্তিতে সময় পার করতে পারেননি। প্রয়াত মনসুর আলী থেকে
গল্পটা অনেক দিনের পুরনো। আমি তখন ক্লাস সেভেনে পড়ি। দিন তারিখ ঠিক মনে নেই। তবে এমন খরতাপের দিনই হবে। ঠাকুরগাঁও শহরের চৌরাস্তা এলাকায়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন