তারার ফুল
হলিউডে ২০১৪ ছিলো কল্পবিজ্ঞান নির্ভর ছবির জয়জয়কার। শীর্ষ দশের নয়টি ছবিই নির্মাতারা কল্পনার জগত দেখিয়েছেন দর্শককে। তালিকায়
বিশ্বসংগীতাঙ্গনে এ বছর ছিলো নবীনদের জয়জয়কার। এ ছাড়া সংগীতপ্রেমীরা পেয়েছে অনেক নতুন শিল্পীকে। লর্ডে তাদের মধ্যে অন্যতম। এক ‘পিউর
কলকাতাঃ আমির খান অভিনীত ও রাজকুমার হিরানী পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘পিকে’ নিয়ে গোটা ভারত জুড়ে তৈরি হয়েছে ব্যাপক চাঞ্চল্য। ভারতের
বিনোদন দুনিয়ায় চলচ্চিত্র নিয়ে যে ক’টি আসর থাকে প্রতি বছর, সেগুলোর মধ্যে অস্কার এবং কান উৎসবের দিকেই নজর রাখেন সবাই। তাবৎ দুনিয়ার
চারদিকে সালতামামি। বাংলানিউজেও লেগেছে সেই হাওয়া। ২০১৪ সালে দেশের শীর্ষ অনলাইন নিউজ পোর্টালটিতে বিনোদন ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের নানা
আর একটা রাত ফুরালেই নতুন বছর। শেষ হয়ে যাবে ২০১৪। কিছুদিন ধরেই সবাই ফিরে দেখছে চলতি বছরের আলোচিত ঘটনাবলী। এর মধ্যে আছে ভালো-মন্দ
হলিউড টপচার্টশীর্ষ ১০১. দ্য হবিট : দ্য ব্যাটেল অব দ্য ফাইভ আর্মিস (আয়ান ম্যাকেলেন, মার্টিন ফ্রিম্যান, রিচার্ড আর্মিটেজ, লুক ইভান্স,
গত কয়েক বছরের মতো এবারও দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্প ছিলো শাকিব খান নির্ভর। এ বছর তিনি প্রযোজনায় নাম লিখিয়েছেন। বছরের ব্যবসাসফল ছবির
সোনালি পাড়ের সবুজ শাড়ি। গায়ে জড়ানো লাল চাদর। যত্ন করে কপালে দেওয়া টিপ। ফেরদৌসী রহমান বসেছেন ক্যামেরার সামনে। গাইলেন- ‘ওই যে আকাশ
২০১৪ সালে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অনেক ঘটনাই ঘটেছে। ভালো-মন্দ মিলিয়ে কেটে গেছে বছরটি। চলচ্চিত্র জগতের আলোচিত কিছু ঘটনা নিয়ে
২০১৪ সালেও বলিউডে খান সাম্রাজ্যের আধিপত্য দেখা গেলো। তিন খান শাহরুখ, সালমান আর আমির ব্যবসাসফল ছবি উপহার দিয়েছেন। পাশাপাশি পর্দার
২০১৪ সালেও বলিউডে খান সাম্রাজ্যের আধিপত্য দেখা গেলো। তিন খান শাহরুখ, সালমান আর আমির ব্যবসাসফল ছবি উপহার দিয়েছেন। পাশাপাশি পর্দার
দেখতে দেখতে শেষ হয়ে আসছে ২০১৪। তাই হিসাব কষার পালা। দেশীয় চলচ্চিত্র শিল্পে লাভ-লোকসানের খতিয়ান সারাবছর কেমন ছিলো তা জানা দরকার। গত
২০১৪ সালে সাংস্কৃতিক জগতের বেশ কয়েকজন গুণী ব্যক্তিত্বকে হারিয়েছি আমরা। চিরবিদায় নিলেও তারা বেঁচে থাকবেন তাদের কর্মে। চলচ্চিত্র,
বলিউড টপচার্টশীর্ষ ৫১. পিকে (আমির খান, আনুশকা শর্মা, সঞ্জয় দত্ত, বোমান ইরানি, সুশান্ত সিং রাজপুত, সৌরভ শুক্লা)২. বদলাপুর বয়েজ (নিশান
বার্ডম্যান পরিচিতিপরিচালক : আলেহান্দ্রো গঞ্জালেস ইনারিতদৈর্ঘ্য : ১১৯ মিনিটরোটেন টমেটো রেটিং : ৯৩/১০০অর্জন : সাতটি বিভাগে গোল্ডেন
আমির বরাবরই অন্যরকম খান! চিত্তাচাঞ্চল্য তৈরি করে ছবি বেচার চেয়ে গল্প ফেরি করতেই যেন তার বেশি আনন্দ। তিনি মনে করেন, দর্শকের পছন্দ
তিনি ‘সুপার হিরো’! ২০১০ সালে এনটিভির ‘সুপার হিরো সুপার হিরোইন’ প্রতিযোগিতায় ছেলেদের মধ্যে বিজয়ী হওয়ায় পান সুপার হিরো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন