পর্যটন
দুবলার চর (সুন্দরবন) থেকে: দুবলার চরের দোঁআশ জমিনে ফসলের আবাদ যে হবে না তা নয়। কিন্তু যে চর বছরে সাত মাস পানির নিচে থাকে, সেখানে
খুলনা থেকে: সন্ধ্যার আধারে রাস্তা-ঘাটে সোডিয়াম লাইট ও গাড়ির হেড লাইটের আলো। দুর হতে অসংখ্য জোনাকি পোকার মত আলো ছড়াচ্ছে খুলনা শহরের
মংলা (বাগেরহাট) থেকে: দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম আন্তজার্তিক বন্দর মংলায় পর্যটনের অপার সম্ভাবনা দেখছেন মংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
দুবলার চর, শরনখোলা রেঞ্জ, সুন্দরবন থেকে: ভোর হলে দুবলার চরের চারদিক ভরে যায় পাখি আর পাখিতে। মাছের আধিক্য হওয়ায় এদিকটায় পাখির সংখ্যা
খুলনা থেকে: খুলনার পর্যটন সম্ভাবনা কাজে লাগানো যায়নি। অর্জন বলা যায় খুবই সামান্য। এসব বিষয় মাথায় রেখে একগুচ্ছ কর্মপরিকল্পনা হাতে
দুবলার চর, শরনখোলা রেঞ্জ, সুন্দরবন থেকে: জোয়ারের সময় চারদিক থেকে হঠাৎ গজরাতে গজরাতে এখানে যেমন উঠে আসে বঙ্গোপসাগরের নোনা জল,
বাগেরহাট ঘুরে: হযরত খান জাহানের (র.) বসতভিটার ধ্বংসাবশেষ এবং তার নির্মিত প্রাচীন রাস্তা ঘুরে দেখার পর যাত্রা হলো ‘রণবিজয়পুর
খুলনা থেকে: খুলনা-বাগেরহাট অঞ্চলে সব ধরনের মাংস রান্নায় চুইয়ের ব্যবহার বহু আগে থেকেই। এর খ্যাতি এখন রাজধানীসহ দেশজুড়ে। কিন্তু
দুবলার চর (সুন্দরবন) থেকে: বালুতে মুখ গুঁজে কী করছে কচ্ছপটা? ডিম দিচ্ছে কি? কিন্তু কচ্ছপ তো ডিম পাড়ে ঝরঝরে শুকনো বালুতে। এই
খুলনা থেকে: খুলনা বেড়াতে এসে একবার অন্তত ঘুরে যান খুলনা বিভাগীয় জাদুঘরে। খুলনা শহরের প্রাণ কেন্দ্র শিববাড়ী ট্রাফিক মোড়ে
খুলনা (রূপসার ঘাট): দুপুর গড়িয়ে সবে বিকেল।ব্যাটারি চালিত অটোতে খুলনা সদর হয়ে রূপসা ঘাট। ঘাটে নেমেই লোহার পুল পার হয়ে পল্টুনে দাঁড়াই।
দুবলার চর থেকে: শরীর খারাপ বলে সাগরে যাননি নওশের। চুলায় দাতিনা মাছের ঝোল বসিয়েছেন বাবুর্চি কাম শুঁটকিশ্রমিক আব্দুল মজিদ। সঙ্গে
দুবলার চর (সুন্দরবন) থেকে: সুন্দরবনের দুবলার চরে জেলেদের নিত্যদিনের বাজার, বিনোদন আর অবসর কাটানোর অন্যতম স্থান ‘নিউমার্কেট’।
দুবলার চর (সুন্দরবন) থেকে: চারদিকে ঘুটঘুঁটে অন্ধকার। নেই কোনো সড়কবাতি বা আলোর ফোয়ারা। তবে মিট মিট করে জোনাকির মতো আলো জ্বলছে।
সুন্দরবন থেকে: এরইমধ্যে জোয়ার এসেছে সাগরে। পশুরের উজান বেয়ে বইছে উল্টোমুখী স্রোত। শুরু হলো স্রোতের সঙ্গে গাঙচিলের লড়াই। সেই
খুলনা থেকে: চুইঝাল ছাড়া দিন চলে না খুলনাবাসীর। খাবারের মেন্যুতে কোনো না কোনোভাবে চুই থাকা চাই। আমাদের দেশে ঝাল স্বাদের মশলাজাতীয় এ
হাড়বাড়িয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্র, চাঁদপাই রেঞ্জ, সুন্দরবন থেকে: শুরুতেই টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুল হাসান বললেন, ‘ভেতরে
সুন্দরবন (হাড়বাড়িয়া) থেকে: হাড়বাড়িয়া ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ঘাটে লঞ্চ নোঙর ফেলার পর ডানপাশে চোখ মেললেই দেখা যাবে সুন্দরী-গোলপাতা,
সুন্দরবন থেকে: কে যেনো বলে উঠলো, মুড়ি ছড়াও, সব সামনে চলে আসবে! মুড়ি আনতে ছুট পড়লো কিন্তু তার আর দরকার পড়লো না- ক্যামেরা দেখেই কুপোকাত।
বাগেরহাট: আচ্ছা বাগেরহাট নাম কেন হলো? এখানে কি আগে প্রচুর বাঘ পাওয়া যেত? বাঘের হাট বসত? বাঘের আনাগোনা বেশি ছিল বলেই কি বাগেরহাট নাম?
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন