প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারের প্রথম দ্বিশতক হাঁকিয়েছেন বিজয়। ২০১২ সালে ফতুল্লায় ঢাকা মেট্রোর বিপক্ষে ১৯৩ রানের ইনিংসটি ছিল তার সর্বোচ্চ।
রংপুর বিভাগের বিপক্ষে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে ১৭২ রান নিয়ে চতুর্থ দিন শুরু করেন বিজয়। নাসির হোসেনের বলে এলবির ফাঁদে পড়ার আগে খুলনার এই ওপেনার ২১৬ রান করেন।
৫৯ বলে স্পর্শ করেন হাফ সেঞ্চুরি। তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিলেন ১৫৮ বলে। তৃতীয় দিন শেষ করেন ১৭২ রান নিয়ে। চতুর্থ দিন সকালে ৩৩০ বলে ছুঁয়ে ফেলেন ডাবল সেঞ্চুরি। ৩৩০ বলে ১৭ চার আর দুই ছক্কায় ডাবল সেঞ্চুরির ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছান বিজয়। ৩৫৬ বলে ২১৬ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। নতুন ঘরোয়া মৌসুমের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি এটিই।
প্রথম শ্রেণিতে এর আগে ১২টি সেঞ্চুরি ছিলো বিজয়ের। তার প্রায় সাড়ে ৮ ঘণ্টার ইনিংসে বাউন্ডারি ১৮টি আর ওভার বাউন্ডারি দুটি।
নিষ্প্রাণ ড্র হওয়া ম্যাচে বিজয়ের মতো জাতীয় দলের বাইরে থাকা ক্রিকেটাররা ব্যাট হাতে কম যাননি। একই ম্যাচে রংপুরের হয়ে সেঞ্চুরি করেন নাঈম ইসলাম, ধীমান ঘোষ। বিজয়ের ওপেনিং পার্টনার রবিউল ইসলাম রবি সেঞ্চুরির দেখা পান। রংপুরের নাসির হোসেন প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো নিয়েছেন ৫ উইকেট।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫০ ঘণ্টা, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭
এমআরপি