কিশোরগঞ্জ: কিশোরগঞ্জের ভৈরবের মেঘনা নদীতে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় পর্যটকবাহী ট্রলারডুবির ঘটনায় নারী, পুরুষ, শিশুসহ আটজন নিখোঁজ রয়েছেন। এর মধ্যে কনস্টেবল সোহেল রানা, তার স্ত্রী ও দুই সন্তান নিখোঁজ রয়েছেন।
শনিবার (২৩ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টার দিক থেকে তাদের উদ্ধারে কাজ করে যাচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। পাশাপাশি উদ্ধার অভিযানে সহযোগিতা করছে বিআইডব্লিওটিএ ও ভৈরব নৌ-পুলিশ সদস্যরা।
এদিকে নদীর পাড়ে ভোর থেকে নিখোঁজদের সন্ধানে অপেক্ষা করছেন স্বজনেরা। এর মধ্যে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ কনস্টেবল সোহেল রানার পরিবারের সদস্য ও স্বজনেরাও রয়েছেন। উদ্ধার কাজ চলমান থাকলেও এখন পর্যন্ত সন্ধান পাওয়া যায়নি কনস্টেবল সোহেল রানা ও তার পরিবারের সদস্যদের। এ নিয়ে তার পরিবারে চলছে আহাজারি। স্বজনহারা মানুষদের আহাজারিতে ভারি হয়ে উঠছে মেঘনার তীর।
কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার উপজেলার ফতেহাবাদ গ্রামের আব্দুল আলিমের ছেলে সোহেল রানা ২০১১ সালে পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পান। বর্তমানে ভৈরব হাইওয়ে থানায় কর্মরত আছেন তিনি।
ভৈরব হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজু মিয়া জানান, ট্রলারডুবির ঘটনায় তার থানার কনস্টেবল সোহেল রানাসহ পরিবারের সদস্যরা নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের উদ্ধারের অপেক্ষায় রয়েছে পরিবার।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, মার্চ ২৩, ২০২৪
আরএ