ক্রিকে
অভিষেক ম্যাচ। যেখানে স্নায়ু চাপে ভোগেন অনেকেই। কিন্তু তানভীর ইসলামের বেলায় ব্যাপারটি ব্যতিক্রম। ১৫৮ রানের পুঁজি ডিফেন্ড করতে
প্রথম দুই ম্যাচে পাওয়ার প্লের ভেতরই উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ। তাই সেভাবে উড়ন্ত সূচনা মিলেনি। যদিও সেই দুই ম্যাচ জিতে নিয়ে
দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ আগেই দখল করে নিয়েছে বাংলাদেশ। তাই শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে কেবল নিয়মরক্ষার। যদিও ইংল্যান্ডকে ধবলধোলাই করতে
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের ঘরোয়া লিগের কাঠামোর বেহাল দশা। নারী লিগে দেশের সব ক্লাবের আগ্রহ নেই বললেই চলে। দেশের বড় ক্লাবগুলোর মধ্যে
একবার নিল ওয়াগানারের কথা চিন্তা করুন! হ্যামস্ট্রিং ও মেরুদণ্ডের ইনজুরির কারণে ক্রাইস্টচার্চ টেস্টের মাঝপথেই একপ্রকার ছিটকে
প্রথম দশ ওভারেই সাকিব আল হাসান ব্যবহার করেন ছয় বোলার। সবমিলিয়ে আটজন হাত ঘুরিয়েছেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে।
প্রথম ম্যাচ জয়ের পর থেকেই বিশ্বাসটা বেড়েছিল। এরপর ইংল্যান্ডকে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১১৭ রানে অলআউট করে বাংলাদেশ। ১১৮ রান করতে
টি-টোয়েন্টির পর ওয়ানডে দল থেকেও বাদ পড়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আয়ারল্যান্ড সিরিজের দলে নেই তিনি। একমাত্র নতুন মুখ হিসেবে আছেন
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তকমা নিয়ে বাংলাদেশে খেলতে এসেছে ইংল্যান্ড। কিন্তু বাড়ি ফিরতে হচ্ছে সিরিজ হারের স্বাদ নিয়ে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথমবার দ্বিপাক্ষীক টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে এসেছে ইংল্যান্ড। প্রথমবারই তারা পেয়েছে হারের স্বাদ। ওয়ানডেতে
ঘরের মাঠে সিরিজ খেলার আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একটিই টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ। গত বিশ্বকাপের ওই ম্যাচে হারতে হয়েছিল।
বড় দলকে বাংলাদেশ প্রথম হারাল, এমন নয়। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডকে সিরিজ হারানোর সুখস্মৃতি এখনও খুব একটা দূরের গল্প নয়। কিন্তু
ওয়ানডে সিরিজে হাসেনি তার ব্যাট। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে একই দশা। দ্বিতীয় ম্যাচেও ভাগ্য বদলাতে পারলেন না লিটন দাস। এবারও
১০ ওভারের ভেতর বল করলেন ছয় বোলার। বল হাতে নিলেন আফিফ হোসেন, নাজমুল হাসান শান্তর মতো অনিয়মিত বোলাররাও। সাকিব আল হাসান বুদ্ধিদ্বীপ্ত
প্রথম ম্যাচে পাওয়ার প্লে তো বটেই ৯ ওভার পর্যন্ত ইংল্যান্ডের একটি উইকেটও নিতে পারেনি বাংলাদেশ। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে