আর এসব কারণে ত্রিপুরা সরকারের শিক্ষা দফতর যথেষ্ট উদ্বিগ্ন।
বুধবার (২৫ জানুয়ারি) শিক্ষা দফতর থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে নির্দেশ জারি করে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্ন ভোজে কোনোভাবে যেনো চীনের নকল ডিম পরিবেশন না করা হয়।
রাজ্যের আট জেলার শিক্ষা আধিকারিকদের এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যেহেতু আসল ও নকল ডিম চিহ্নিত করার কোনো মেশিন নেই তাই, খোলা বাজার থেকে ডিম কেনার সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
রাজ্যের একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বাংলানিউজকে বলেন, সতর্কতা হিসেবে শুধুমাত্র তাদের ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত দোকান থেকেই ডিম ক্রয় করছেন। যাতে দোকানদার প্রকৃত ডিম বিক্রি করেন।
কিন্তু আসল ও নকল ডিম চিহ্নিতকরণের কোনো মেশিন বা পদ্ধতি না থাকায় একটা ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে বলে মত অনেকেরই।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০১৭
এসসিএন/জিপি/জেডএস