অনেক বাড়িতে প্রথমে কৃষ্ণ ঠাকুর ও তুলশীতলায় নানা রঙের আবির দিয়ে দোল উৎসবের সূচনা করে নিজেদের মধ্যে রঙ খেলায় মাততে দেখা যায়। অনেকে দল বেঁধে এবাড়ি ওবাড়ি গিয়ে পরিচিতজনদের রাঙিয়ে তোলেন।
হোলির দিন সবচেয়ে বেশী দূরন্ত হয়ে উঠেছে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা। তারা আবির পিচকারি নিয়ে পাড়ার মোড়ে মোড়ে বসে আছে। পরিচিত অপরিচিত সব পথচারীকেই হোলির রঙে রাঙিয়ে তুলছে তারা।
হোলির আনন্দ যাতে নিরানন্দের কারণ না হয় সে জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছে ত্রিপুরা পুলিশ প্রশাসন। প্রতি বছর হোলির দিন বেপরোয়া বাইক চালকরা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে বসেন। তাই রাজধানী আগরতলাসহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় পুলিশি নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১০ ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০১৬
এসসিএন/জেডএম