এ দিনকে কেন্দ্র ত্রিপুরার অনেক মানুষ বেশ কিছু প্রথা মেনে আসছে। এদিন বাড়ির কর্তা বাড়িতে বেলসহ অন্যান্য কাঁটা জাতীয় গাছ আগুন দিয়ে পোড়ান।
এর মধ্য দিয়ে বছরের শেষ দিন জীবনের সব দুঃখ-কষ্ট ও যন্ত্রাণাকে পুড়িয়ে নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন নিয়ে আরও একটি নতুন বছরে প্রবেশ করা প্রস্তুতি শুরু হয়।
পাশাপাশি সকালে দই, চিড়া, খই, মুড়ি দিয়ে সকালে ফলাহার করেন সবাই ও ঘরে ঘরে নিরামিষান্ন রান্না হয়। তাছাড়া এদিন নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গায়ে মেখে স্নান করা হয়।
গ্রীষ্মকালে বসন্তসহ নানা চর্মের রোগ বালাই দেখা দেয়। নিম ও হলুদে রয়েছে নানা ঔষধিগুণ। এসব রোগ-বালাই দূরে রাখতে নিম-হলুদ বাটা গায়ে মেখে স্নান করার রীতি প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে।
আবার বছরের শেষ দিনে নানা জায়গায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে শিবের চড়ক মেলা।
আগরতলার পার্শবর্তী চানমারী মাঠ ও বলদাখাল এলাকার মাঠে চলছে চড়ক মেলা। শনিবার (১৫ এপ্রিল) ত্রিপুরাজুড়ে উদযাপিত হবে বাংলা নববর্ষ ১৪২৪ বরণ অনুষ্ঠান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৪, ২০১৭
এসসিএন/এসএনএস