প্রাণঘাতী খেলায় মত্ত এই ছাত্রের নাম নীলয় দাস।
এ বিষয়ে কলেজের হোস্টেল সুপারিনটেনডেন্ট সঞ্জিব চক্রবর্তী বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাংলানিউজকে জানান, বিষয়টি তাদের নজরে এলে ছাত্রটির অভিভাবকদের কলেজে ডেকে তাদের হাতে তাকে তুলে দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, হোস্টেল বা কলেজে পাঠরত অন্য কোন শিক্ষার্থী এই মারণ খেলায় মেতেছে কি না সেদিকে সতর্ক নজর রাখা হচ্ছে।
নীলয় দাস'র বাড়ি ঊনকোটি জেলার কুমারঘাট মহকুমায় বলে জানান হোস্টেল সুপার।
এ ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার পর রাজ্যের কিশোর-কিশোরীদের অভিভাবকদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। স্মার্টফোন ব্যবহারকারী কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন তারা।
সম্প্রতি সারাবিশ্বেই ‘ব্লু হোয়েল’ খেলায় কিশোর-কিশোরীদের আত্মঘাতী হওয়ার প্রবণতা আতঙ্কজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কয়েক জনের মৃত্যুও হয়েছে। ৫০ স্তরের এই খেলার চূড়ান্ত পর্বে কাউকে মারতে বা নিজে মরতে হয়। তার আগে হাত কেটে আঁকতে হয় নীল তিমি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৭, ২০১৭
এসসিএন/জেডএম