মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আগরতলা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন ডেকে এসব অভিযোগ করে ‘অল ত্রিপুরা ইপিএস পেনশনার্স অ্যান্ড এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন’।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক দুর্গেশ চৌধুরী বলেন, ত্রিপুরা রাজ্যে মোট ৪৪টি পিএসইউ রয়েছে, কিন্তু তাদের পেনশন কাঠামো ভিন্ন ভিন্ন।
পিএসইউ কর্মচারীরা যে পেনশন পান তা অর্থমন্ত্রী জানেন না অভিযোগ করে পেনশনার্স অ্যান্ড এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন।
দুর্গেশ চৌধুরী সংবাদ মাধ্যমকে জানান, তাদের দাবির বিষয়ে ইতিমধ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারকে ৩টি চিঠি লিখেছেন। তারা আগামী এক মাসের মধ্যে আরও চারটি চিঠি লিখবেন। মোট ৭টি চিঠি লেখার পর যদি মুখ্যমন্ত্রী তাদের সঙ্গে কথা না বলেন তবে তারা সব বৃদ্ধ পেশননার মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ঘেরাও করবেন। এরপরও মুখ্যমন্ত্রী কোনো সাড়া না দিলে তারা আদালতের দ্বারস্থ হতে বাধ্য হবেন।
তিনি জানান, রাজ্যের সকল পিএসএউ'র জন্য একটি সার্ভিস রুল নেই, এক একটি সংস্থার জন্য এক একটি নীতিমালা রয়েছে। সবার জন্য একটি নীতিমালা থাকলে এই দুর্নীতি হতো না।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি, পাঁজজন সম্পাদকসহ অন্যান্য সদস্য সদস্যারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৭
এসসিএন/এমজেএফ