১৯৮৮ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত কংগ্রেস ও টিইউজিএস জোট সরকারের সময় কালীদাস দত্ত প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তারপর থেকে ধর্মনগরবাসী আর কোনো নেতাকে রাজ্যের মন্ত্রিসভায় দেখেনি।
ধর্মনগরবাসীর মতে বিশ্ববন্ধু সেন একজন সৎ মানুষ। যার মধ্যে জেলায় কাজ করার প্রবণতা রয়েছে। তাই বারে বারে উত্তর জেলার একমাত্র নেতা হিসেবে বিশ্ববন্ধু সেন নিজেকে প্রমাণ করে গেছেন। জনগণের পাশে নির্দ্বিধায় যে মানুষটি দাঁড়িয়ে প্রাচীরের মতো কাজ করেন তিনিই ধর্মনগরবাসীর কথায় বিশ্ববন্ধু সেন।
ধর্মনগরের জন্য বারে বারে বিধানসভায় বামফ্রন্টের আমলে মন্ত্রী ও বিধায়কদের তির্যক মন্তব্যের সম্মুখীন হয়েছেন।
দীর্ঘ ২৫ বছর পর ৩ মার্চ যখন বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে। তখন থেকে শুরু হয়েছে বিজয় উৎসবে সামিল দিয়েছিল উত্তর জেলার মানুষ। তাদের প্রত্যেকেরই অন্তরে একটি আশা ছিল যে দীর্ঘদিনের সংগ্রামী নেতাকে তারা এবার মন্ত্রিসভায় দেখবেন। উন্নয়নের বন্যা শুরু হবে উত্তর জেলাজুড়ে। কিন্তু শুক্রবার (৯ মার্চ) মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যখন বিশ্ববন্ধু সেনের নাম প্রকাশ না হওয়ায় ক্ষোভ বিরাজ করতে শুরু করেছে ধর্মনগরজুড়ে।
জেলাবাসী আশা করেছিল যে এবার একজন ভালো নেতা, একজন ভালো মন্ত্রী হিসেবে নিজের দক্ষতার পরিচয় দেবে। ধর্মনগরবাসীর নিরুৎসাহ হয়ে পড়েছে নতুন বিজেপি মন্ত্রিসভার প্রথম সিদ্ধান্তে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৫ ঘণ্টা, মার্চ ০৯, ২০১৮
এসসিএন/এএটি