প্রচণ্ড গরমে শিশু থেকে বৃদ্ধা অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাজধানীসহ রাজ্যের হাসপাতালগুলোতে দীর্ঘ লাইন পড়ে।
প্রচণ্ড গরমে মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্মেও ছন্দপতন ঘটে। দিনের বেলায় প্রচণ্ড তাপদাহে কেউ বিশেষ কোনও কাজ না থাকলে ঘর থেকে বের হননি। তাই দুপুরে রাস্তা প্রায় ফাঁকা থেকেছে কয়েকদিন, দোকানপাটও সেরকম খোলেনি। গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলেছে লোডশেডিংও। তীব্র তাপদাহের মধ্যে ত্রিপুরা রাজ্য বিদ্যুৎপাদন কেন্দ্রে যান্ত্রিক ত্রুটির জন্য ঘটে এই বিপত্তি।
তবে শনিবার (২১ জুলাই) বিকেল থেকে এই পরিস্থিতির কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে। রাজধানী আগরতলাসহ রাজ্যের কয়েকটি স্থানে ঝড়ো হাওয়া এবং হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হওয়ায় সাধারণ মানুষ সাময়িক স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। রোববারও(২২ জুলাই) আগরতলা ও তার আশেপাশের এলাকায় সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আগামী বুধবার পর্যন্ত রাজ্যে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। রোববার রাজ্যের তাপমাত্রা ২৬ থেকে ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১২ ঘণ্টা, ২২ জুলাই, ২০১৮
এসসিএন/আরআর