পাশাপাশি শিলাছড়ি গ্রাম উন্নয়ন ব্লকের ৪৩ জন চাষিকে ২৬ হেক্টর জমিতে সুপারি বাগান করে দেওয়া হচ্ছে। বগাচেতল এলাকার ১০০ জন চাষির ৫০ হেক্টর জমিতে ইতোমধ্যে সুপারি বাগান করে দেওয়া হয়েছে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে এই উপজেলার ৪০ জন চাষিদের মধ্যে ভর্তুকিতে ৪০টি পাওয়ার টিলার বিতরণ করা হবে। অপরদিকে, পশ্চিম জেলার বিভিন্ন এলাকার ৩৩ দশমিক ৫ হেক্টর জমিতে মিশ্র ফল চাষ করা হবে। এরমধ্যে রয়েছে মসাম্বী লেবু, সুগন্ধী লেবু, আম, আনারস সুপারি। জেলার ১৩২ জন চাষিকে ভর্তুকিতে একটি করে পাওয়া টিলার দেওয়া হয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকালীন সবজি চাষ হয়েছে ৯০ হেক্টর এবং ফুল চাষ হয়েছে ৪১ হেক্টর জমিতে।
তাছাড়া ১১০৫৩ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল আউশ ও আমন ধান চাষ করা হয়েছে এবং এসআরআই পদ্ধতিতে ধান চাষ করা হয়েছে ৬৪০৫ হেক্টর জমিতে।
ত্রিপুরা সরকারের কৃষি দপ্তরের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তথ্য সংস্কৃতি দফতর প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৯ ঘণ্টা, আগস্ট ০১ ২০১৮
এসসিএন/এনটি