এদিকে রাজ্যের রাজস্ব ঘাটতি চাওয়া হয়েছে এক লাখ ৭ হাজার ৭১৪ দশমিক ৮৩ কোটি রুপি। এছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য ৪ হাজার ৯৮৭ কোটি রুপি চেয়েছে রাজ্য সরকার।
এদিকে ত্রিপুরার আদিবাসী স্বশাসিত জেলা পরিষদের (এডিসি) অন্যান্য স্বশাসিত সংস্থাগুলোর জন্যও পৃথক অর্থ বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
একই সঙ্গে রাজ্যে কেন্দ্রীয় রাজস্ব বণ্টনের পরিমাণ ৫০ শতাংশ করার দাবিও জানানো হয়েছে।
রাজ্য শিক্ষামন্ত্রীর দফতর সূত্র জানায়, মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমিত অর্থ বরাদ্দের অনুমোদন করা হয়েছে।
জানা যায়, কেন্দ্রীয় সরকার গঠিত অর্থ কমিশনের প্রতিনিধিরা এরই মধ্যে বিভিন্ন রাজ্য সফর শুরু করেছেন। কয়েক মাসের মধ্যে ত্রিপুরাতেও আসবেন কমিশনের প্রতিনিধিরা।
এর আগে পাঁচ বছরের জন্য রাজ্য সরকারের চাহিদা নির্ধারণ করে পাঠাতে হবে কমিশনের কাছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে অর্থ দফতর ২০২১-২০২৫ বছরের জন্য এক লাখ ৩০ হাজার ৪৮৫ কোটি ৪৩ লাখ রুপি বরাদ্দ চেয়েছে কমিশনের কাছে।
এই সময়ে রাজ্যের রাজস্ব খাত থেকে আনুমানিক আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১৪ হাজার ৫০০ রুপি। এতে পাঁচ বছরে রাজস্ব ঘাটতি থাকবে এক লাখ সাত হাজার ৭১৪ কোটি রুপি।
প্রস্তাবিত এ আবেদনে কমিশন সম্মতি দেবে বলেই আশাবাদী
রাজ্য সরকারের সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৮
এসসিএন/আরআইএস/