বেসরকারি নির্মাণ সংস্থা এনবিসিসিকে কাজের বরাত দেওয়া হয়। শুরুর সময় কাজ শেষ করার সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০১৫ সালের জুলাই মাস।
ওই এলাকার বাসিন্দা মনিলাল ত্রিপুরা বাংলানিউজকে জানান, পাঁচ কিলোমিটার রাস্তাটি দিয়ে ছয়টি পাড়ার প্রায় দুই হাজার চলাচল করেন। কিন্তু কী কারণে সংশ্লিষ্টরা রাস্তটির নির্মাণ বন্ধ রেখেছেন না তা তারা জানেন না বলেও জানান।
এলাকার পৌড় কৃষ্ণা ত্রিপুরা বাংলানিউজকে জানান, ওই পাড়াগুলোতে মূলত জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের বসবাস। রাস্তা খারাপ থাকার জন্য তাদের চলাচল করতে অসুবিধা হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা স্কুলে যেতে পারছে না। সবচেয়ে সমস্যা হয় কেউ অসুস্থ্য হলে। রোগীকে হাসপাতলে নিয়ে যাওয়ার জন্য কোনো গাড়ি আসে না।
তিনি আরও জানান, নির্মান সংস্থাটির বর্হি:রাজ্যের হওয়ায় করবুক উপজেলায় (মহকুমা) কোনো অফিস নেই। তাই তারা নির্মাণ সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না।
স্থানীয়দের দাবি, রাস্তাটি যেন দ্রুত নির্মাণ করা হয়। না হলে তারা বৃহৎ আন্দোলন করবেন বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৮ ঘণ্টা, আগস্ট ২৪, ২০১৮
এসসিএন/এএটি