বাংলানিউজকে এমন কথাই জানান ত্রিপুরা চা উন্নয়ন নিগম লিমিটেডের চেয়ারম্যান সন্তোষ সাহা।
তিনি জানান, দায়িত্ব নেওয়ার এক বছরের মধ্যেই তিনি ত্রিপুরা চা উন্নয়ন নিগম লিমিটেডের এক কোটি রুপির লোকসান কমাতে পেরেছেন।
আগে ত্রিপুরা চা উন্নয়ন নিগম লিমিটেডকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রতি বছর রাজ্য সরকারকে প্রায় তিন কোটি রুপি আর্থিক অনুদান দিতে হতো। এখন এর পরিমাণ অনেকটাই কমাতে সক্ষম হয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান চেয়ারম্যান। তার লক্ষ এই নিগমকে লোকসান থেকে বের করে লাভের ঘরে নিয়ে আসা।
সন্তোষ সাহা আরও জানান, এ বছর গ্রীষ্মের শুরুর দিকে তুলনামূলকভাবে ত্রিপুরা রাজ্যে বৃষ্টিপাত কম হয়েছে। ফলে প্রথম দিকে চা পাতার উৎপাদনও তুলনামূলক কম হয়েছে। তবে এখন চা গাছে উৎপাদন স্বাভাবিক হারে হচ্ছে। এতে বাগানে কর্মরত সব স্তরের কর্মীরাই খুশি। তবে সবচেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছেন বাগানের শ্রমিকরা।
এবার এখন পর্যন্ত ১১টি বাগান থেকে পাতা সংগ্রহ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
২০১৮ সালের চা উৎপাদনের সঠিক তথ্য তিনি দিতে পারেননি। কারণ তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন মাত্র এক বছর হয়েছে। সাবেক কমিটির কাজকর্মের কোনো শৃঙ্খলা না থাকায় তিনি আগের তথ্য দিতে পারেননি। তবে উৎপাদনের হার যে গত বছরের চেয়ে বেশিই হচ্ছে, তা নিশ্চিত করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৩ ঘণ্টা, জুলাই ০৩, ২০১৯
এসসিএন/এসএ