তবে দুপুর হতে হতে তাপমাত্রার পারদ আবার উঠে যাচ্ছে ৩০ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। এ অবস্থা আরো কিছু দিন চলবে বলে ত্রিপুরা আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।
তবে তাপমাত্রার এই হেরফেরের কারণে বছরের এই সময় রোগ বালাই বেশি দেখা দেয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। আর সব চেয়ে বেশি আক্রান্ত হন শিশু কিশোরেরা।
আগরতলার আইজিএম হাসপাতালের শিশু বিভাগে গিয়ে দেখা যায়, অসুস্থ শিশু-কিশোরদের নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বাবা-মায়েরা। বেশির ভাগই ভিড় জমিয়েছেন বহিঃবিভাগে।
হাসপাতালের মেডিক্যাল সুপারিন্টেন্ড ডা. অমিতাভ চক্রবর্তী বলেন, বছরের এই সময়টায় রোগ-বালাইয়ের প্রাদুর্ভাব বেশি থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিকার হয় শিশু-কিশোরেরা। বেশিরভাগই জ্বর সর্দি ও কাশির সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। সেইসঙ্গে কিছু শিশু-কিশোর আছে পেটের সমস্যা নিয়েও এসেছে।
তাই এ সময় শিশু-কিশোরদের বিশেষভাবে যত্ন নিতে অভিভাবকদের পরামর্শ দেন তিনি।
ডা. অমিতাভ চক্রবর্তী বলেন, সকাল-সন্ধ্যায় তাদের গরম কাপড় পরিয়ে রাখলে ঠাণ্ডা-জ্বর থেকে রেহাই মিলতে পারে। আর পেটের পীড়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২০
এসসিএন/এমএ