মঙ্গলবার (২৬ মে) ভোরে বয়ে যাওয়ার এ ঘূর্ণিঝড়ে উপড়ে পড়েছে বহু বড় বড় পুরাতন গাছপালা, বৈদ্যুতিক ও টেলিফোনের খুঁটি। সেইসঙ্গে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে বহু ঘরবাড়ি।
ঘূর্ণিঝড়ে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন দেখছেন সদর মহকুমা প্রশাসক অসীম সাহাসহ অন্যান্য প্রশাসনিক কর্মকর্তারা।
অসীম সাহা জানান, তারা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করছেন। এরপর প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি সহায়তা দেওয়া হবে।
অপরদিকে, ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজধানীর পার্শ্ববর্তী যোগেন্দ্র নগর এলাকা ঘুরে দেখলেন ত্রিপুরা প্রদেশে বিজেপির সাধারণ সম্পাদিকা পাপিয়া দত্তসহ অন্যান্য নেতারা। এসময় সরকারের পাশাপাশি দলের পক্ষ থেকেও ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দেন পাপিয়া দত্ত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী সোমবার (১ জুন) পর্যন্ত ত্রিপুরা রাজ্যের আকাশ মেঘলা থাকবে এবং হালকা থেকে মাঝারি ধরনের ভারী অথবা ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
এরআগে বুধবার (২০ মে) বয়ে যাওয়া সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় আম্পানের তেমন প্রভাব পড়েনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৬ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০২০
এসসিএন/ওএইচ/