তিনি বলেন, পাহাড়ের পাদদেশে ২০১৯ সালে কোনো ধরণের প্রাণহানী ঘটেনি। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির তৎপরতার কারণে এটি সম্ভব হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে আয়োজিত পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির বিভাগীয় সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এসময় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. জিয়াউল হাসান, অতিরিক্ত সচিব মাহামুদুল হাসান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. রফিক আহমেদ, বিভাগীয় কমিশনার এবিএম আজাদসহ পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় মন্ত্রী বলেন, মতিঝর্ণা পাহাড়ে অবৈধভাবে ৪তলা ভবনসহ অর্ধশতাধিক ভবন রয়েছে। সেখানে পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ রয়েছে। এসব সংযোগ আগামী এক মাসের মধ্যে বিচ্ছিন্ন করতে হবে। পাহাড়ে অবৈধভাবে বসবাসকারীদের অবশ্যই নিরাপদ স্থানে আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকার ঝুঁকি নিয়ে পাহাড়ের পাদদেশে কাউকে বসবাস করতে দেবে না।
তিনি বলেন, সিডিএর নির্মাণাধীন ৩২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ফৌজদারহাট-বায়েজিদ বোস্তামির রাস্তা অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পাহাড় কেটে নির্মাণ করা হয়েছে। ফৌজদারহাট-বায়েজিদ বোস্তামির রাস্তার পাশে (সীতাকুন্ড-জঙ্গল সলিমপুর) পাহাড় কেটে লেক ভরাট করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০২০
এমআর/টিসি