কৃষি
গত বছর জেলায় দুই লাখ ৭১ হাজার ৬১৫টি ইঁদুর নিধন করার পর প্রায় ২৫ কোটি টাকার ফসল রক্ষা পেয়েছিল। মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে ইঁদুর
রোপা আমন বৃষ্টি নির্ভর। এ মৌসুমে বৃষ্টির ওপর ভরসা করেই কৃষকরা আমন চাষ করেন। কিন্তু লক্ষ্মীপুরে টানা দুই সপ্তাহ ধরে বৃষ্টি না হওয়ায়
প্রকল্প পরিচালক জাফর আহাম্মদ খান বাংলানিউজকে বলেন, কৃষি ও লবণ চাষ আমাদের দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সঠিক পদ্ধতিতে চাষ করতে পারলে জাত দু’টি থেকে হেক্টর প্রতি সাড়ে ৮ থেকে ৯ টনের বেশি ফলন পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ব্রি’র বিজ্ঞানীরা।
বেশি লাভের আশায় শীতকালীন আগাম সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঠাকুরগাঁওয়ের কৃষকরা। ক্ষেত পরিচর্যা, রোগ-বালাই দমন ও অধিক ফলনের আশায়
কাজের চাপে সকালের খাবারের কথাও যেন মনে ভুলে গিয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য বাড়ি থেকে খাবার আসার পর খাবারের কথা স্মরণ হয় তার। ঝটপট মুখ-হাত
পঞ্চগড়ের মাটি ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযোগী। ভালো ফলন পাওয়ায় ও লাভজনক কৃষিপণ্য হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে পঞ্চগড়ের সমতল ভূমিতে চাষ করা
গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নে নারিকলের চাষ, উৎপাদন, ক্রয়-বিক্রয় জীবনযাত্রার মানে গতি এনেছে। কর্মসংস্থানসহ জীবিকা নির্বাহে ভূমিকা
শুধু নিজেদের চাহিদাই নয়, বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে এসব সবজি। শীতের শুরুতে রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বিভিন্ন জাতের সবজি পাঠাবে এ জেলার
জেলার সাতটি উপজেলার প্রায় প্রতিটিতেই কম বেশি সবজির আবাদ হয়। তবে মানিকগঞ্জ সদর, সিংগাইর ও সাটুরিয়া উপজেলায় সবচেয়ে বেশি সবজির আবাদ
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ আয়োজিত এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
চলতি মৌসুমের আষাঢ় মাস থেকে থেকে শুরু হওয়া অঙ্কুরোদগমের মাধ্যমে চারা উৎপাদন করে বিক্রি চলবে কার্তিক মাসজুড়ে। এ পাঁচ মাস সময়কালে
প্রায় ২০ লাখ লোক ফুলচাষে জড়িত। অধিকাংশ ফুল ঢাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিক্রি হয়। ঢাকার শাহবাগ ও আগারগাঁওয়ে পাইকারি ফুলবাজার রয়েছে। এখান
গত বছর আমন ও এবারের আউশের বাম্পার ফলনে আমন চাষে বেশি আগ্রহী হয়েছেন কৃষকরা। এবার জেলার রামগতি, কমলনগর, রায়পুর, রামগঞ্জ ও সদর উপজেলার
মাঠ ঘুরে দেখা যায়, ধানের গাছ থেকে বাইল বেরোনোর সময় এখন। প্রয়োজন বৃষ্টির। কিন্তু বৃষ্টির দেখা মিলছে না। অনাবৃষ্টির কারণে রোপা আমন
শুক্রবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর রামপুরা ও মালিবাগ বাজার থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। রামপুরা বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ব্রয়লার মুরগি
মৌসুমের শেষ সময়ে ধান বিক্রেতাদের প্রতারণার কারণে জেলার কলাপাড়া উপজেলার কৃষকদের চাষের আওতায় একরের পর একর জমিতে আদৌ ফসল না পাওয়ার
এদিকে জুমের ফসলে পাহাড় সেজেছে নবরূপে। একদিকে পাকা সোনালি ধানের মৌ মৌ গন্ধ অন্যদিকে সাথী ফসলের পসরা পাহাড়কে অন্য রূপ দিয়েছে। তাই এসব
ধানের জমিতে চার দিন চাষ করে ধান লাগালে ভালো ফলন পাওয়া যায়। তবে পানের জমিতেই কেবল চাষের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু বহুকাল পরে এসে জানা
সরজমিনে মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার কালীগ্রাম, আবাদপুকুর, বেলগড়িয়া, সিলমাদার, করজগ্রাম, ভেটি, দামুয়া, নারায়ণপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন