শিল্প-সাহিত্য
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, ছুটির দিনের বিকেলে প্রাণের মেলায় আগত প্রায় প্রত্যেকেই বই কেনার চেয়ে ঘুরে ঘুরে বই দেখার প্রতিই মনোযোগী
বাংলা একাডেমির জনসংযোগ শাখার তথ্যমতে, শুক্রবার মেলার দ্বিতীয় দিন গল্পের বই ৪টি, উপন্যাস ৩টি, প্রবন্ধ ৩টি, কবিতা ১৯টি, গবেষণা ২টি,
মেলার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণ ঘুরে অনেকের কাছ থেকেই এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ প্রতিবেদকের কাছেও অনেক
বাংলানিউজের সঙ্গে কথা হলে ছোট্ট মারিয়া বলে, হালুমের সঙ্গে হাত মেলাতে ভয় হচ্ছিলো। হালুম তো বাঘ, যদি ধরে খেয়ে ফেলে! মঞ্চে এক এক করে যখন
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মেলার সিসিমপুর মঞ্চে বই দু’টির মোড়ক উন্মোচন করেন কথা সাহিত্যিক আনিসুল হক। এসময় উপস্থিত ছিলেন সিসিমপুরের
মামা’র হাত ধরে মেলায় এসেছে সোনামণি আদিবা বুশরা। সে বাংলানিউজকে বলে, আজ সিসিমপুরের বন্ধুরা আসবে। আমি তাদের সঙ্গে অনেক মজা করবো, আর
মেলার প্রথম দিনে অনেকগুলো স্টল প্রস্তুত না হওয়ায় বই আসেনি অনেকেরই। তারপরও মেলা জাগ্রত রাখতে পসরা বসাতেও কম যাননি প্রকাশকরা।
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী মেলা উদ্বোধন করার পর বিকেলে মেলার প্রথম দিনেই বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী
বৃহস্পতিবার (১ লা ফেব্রুয়ারি) বিকেল সোয়া পাঁচটার দিকে প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ত্যাগ করার পর মেলার ফটক খুলে দেওয়া হয়।
পশ্চিমবঙ্গের পূর্বমেদিনীপুর জেলার হলদিয়ায় ২৭, ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি বসে এ অঞ্চলের সৃজনশীল মানুষের সবচেয়ে বড় ও আলোচিত উৎসব। সমাপনী
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন শেষে কবি আসাদ চৌধুরী
শীতের রাতে রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সিনেপ্লেক্স মিলনায়তনে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। ‘হরবোলা’র দু’জন প্রতিশ্রুতিশীল
লোকজ এ শিল্প আবহমান বাংলার অপরিহার্য অঙ্গ। এ যুগে সামাজিকতার ক্ষেত্রে পিঠার প্রচলন কমে এসেছে। তবে শুধু খাবার হিসেবে নয়, বরং লোকজ
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় লালমাটিয়ার বেঙ্গল বই প্রাঙ্গণে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রথমবারের মতো এবছরই দেওয়া হচ্ছে
এ উপলক্ষে রাতে গুলশানের একটি কনভেনশন হলে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠান উদযাপন করা হয়। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশে
‘অনলাইন ও সোশ্যাল মিডিয়া কি আমাদের সাহিত্যকে গ্রাস করছে’- শীর্ষক আলোচনা সভার অন্যতম বক্তা কবি-ভ্রমণ লেখক মাহমুদ হাফিজ অনলাইন
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় মন্ত্রী
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে বাংলা একাডেমি ও ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের এ দৃশ্য পরিলক্ষিত হয়। বৃহস্পতিবার
শিল্প ও স্থাপত্যকে নতুন আঙ্গিকে মানুষের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে এবারের প্রদর্শনীতে ৩৫টি দেশের ৩০০ এর বেশি শিল্পী অংশ নেবেন বলে
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে দশমবারের মতো ‘কালি ও কলম তরুণ কবি ও লেখক পুরস্কার’
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন