ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জলবায়ু ও পরিবেশ

অতিবৃষ্টিতে ডুবছে চায়ের ‘সবুজ সম্ভাবনা’

চলতি বছর ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত মৌলভীবাজারে মোট ২২শ ৮৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যা অন্য বছরগুলোর তুলনায়

লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

মঙ্গলবার (১১ জুলাই) দুপুরে এ উপলক্ষে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য ৠালি বের করা হয়। ৠালিটি জেলা কালেক্টরেট ভবন

পোলাও চালের মতো গন্ধ ছড়ায় ‘গন্ধগোকুল’

সিলেটের বনাঞ্চলগুলোর ডালে ডালে ঘুরে বেড়ানো এ বিপন্ন প্রাণীটি আসলে ‘গন্ধগোকুল’। গন্ধগোকুলের ইংরেজি নাম Asian Palm Civet এবং বৈজ্ঞানিক

বসতঘর থেকে গোখরার বাচ্চা ও ডিমের খোসা উদ্ধার

সোমবার (১০ জুলাই) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়ে ওই গ্রামের মুদি দোকানি আবু জাফর মোল্লার বসতঘর থেকে সাপ ও ডিমের খোসাগুলি

যেভাবে বৃষ্টি সহ্য করে পাখিরা

এই বৃষ্টিতে কীভাবে থাকে পাখিরা? কীভাবেইবা পাখিরা বৃষ্টিধারা গায়ে মেখে দিব্বি টিকে থাকে? এই প্রশ্ন অনেকেরই। প্রাকৃতিকভাবে বৃষ্টিকে

যমুনার রুদ্রমূর্তি উপেক্ষা করেই জীবিকা নির্বাহ

ঠিক উত্তরপাশ লাগোয়া সহড়াবাড়ি স্পার। সময়ের ব্যবধানে স্পারের বেশির ভাগ অংশ চলে গেছে যমুনার পেটে। যতটুকু অবশিষ্ট রয়েছে তা রক্ষায়

নীলফামারীতে গ্রামবাসীর সঙ্গে মিলে গেছে সেই হনুমান

বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) দুপুরে হঠাৎ করে বনের হনুমানটির আর্বিভাব ঘটে জেলা সদরের পলাশবাড়ী ইউনিয়নের পাটোয়ারীপাড়ার পশ্চিম কালিতলা

‘বর্ষা’ ডেকে আনে যে পাখিকে

আমাদের দেশের বর্ষা ‘শুমচা’ (Pitta) প্রজাতির পাখিটিকে ডেকে আনে। অনাদিকাল ধরেই চলছে তার বর্ষামৌসুমের ধারাবাহিক প্রত্যাবর্তন। এই

বুনোফুল ‘দাঁতরাঙা’, কেউ বলে ‘লুটকি’

পথে-ঘাটে হয় বলে এই সুন্দর ফুলটির কদর নেই। কেউ যত্নআত্তিও করে না। তারপরও বেশ তরতাজা! প্রকৃতির সজীবতায় ঘনসবুজ পাতা আর রিষ্টপুষ্ট

বর্ষণে বিপর্যস্ত পটুয়াখালী উপকূলের জনজীবন

গত কয়েকদিনের বর্ষণে যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পরেছে নদীবহুল দুই উপজেলা সদরের সাথে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর। প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষ

রাজশাহীতে এক বাড়িতেই মারা পড়লো ২৭ গোখরা

মঙ্গলবার (০৪ জুলাই) মধ্যরাতে এক এক করে এই সাপগুলো মারা হয়। বুধবার (০৫ জুলাই) সকাল থেকে মৃত সাপ দেখতে আশপাশের লোকজন ওই বাড়িতে ভিড়

বিপন্ন পাহাড়ি ময়না

বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে একসময় ছিলো প্রচুর সংখ্যক ময়না পাখি। কিন্তু খাঁচায় পোষা পাখির মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এই ‘পাহাড়ি

শব্দের নয়, প্রকৃতির ‘দুমুখো সাপ’

তবে দু’মুখো সাপ নিয়ে যতই মাতামাতি হোক সে কিন্তু বিতর্কিত বা ক্ষতিকর প্রাণী নয়। অত্যন্ত নিরীহ এক প্রকারের সরীসৃপ। এই প্রাণীটির

মাছরাঙার রকেটগতি

পুকুর পাড়ে, নদীর ধারে বা বিল-হাওরের লতাগুল্মের উপর কখনও কখনও মাছরাঙাকে আপন ধ্যানে গভীর নীরবতায় বসে থাকতে দেখা যায়। আমাদের চলতি পথে

‘তিনবেলা ভাত খাওয়াই দায়, আবার নতুন জামা!’

তবে ঈদের দিনও এ স্বপ্ন পূরণ হয়নি তাদের। ভালো খাওয়া-দাওয়া দূরে থাক, একটি নতুন জামাও পায়নি। ঈদ তাই বাঁধে আশ্রিত ছিন্নমূল পরিবারের এই

বুনো ফল ‘টেরা গুটা’

শুকনা আগুন জ্বালানোর লাকড়ির উপর রাখা এ ফলটিকে বেশ দৃষ্টিনন্দন লাগছিল। আঙ্গুরের মতো গুচ্ছ হয়ে আটকে ছিল এই বুনো ফল। চায়ের

বানরের বাঁদরামি নেই, ভন ভন করছে মাছি!

বানরের বাঁদরামি দেখতে অাসা দর্শনার্থীদের মেজাজ চটে যাচ্ছে বলে অন্যদিকে হাঁটছেন তারা। কারণ চঞ্চল বানরগুলো খাঁচা মাতিয়ে রাখতে

অবশেষে মারা গেল বাংলা শকুনটি

বাংলা-শকুনটির সেবা-শুশ্রুষার দায়িত্বে থাকা বন্যপ্রাণি বিভাগের গার্ড মো. শফিক বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার (২২ জুন) থেকে তার অবস্থার

এখনও ঝুঁকিমুক্ত নয় বাংলা শকুনটি

এখন পর্যন্ত কোনো রেজিস্ট্রার্ড ভেটেরিনারি সার্জনকে আনা হয়নি শকুনটির সুচিকিৎসার জন্য। লাউয়াছড়ার বনপ্রহরিদের দিয়ে চলছে শুশ্রুষার

নদীতেই জীবন-জীবিকা, নদীতেই মরণ!

নদীর তীরে নৌকার মধ্যেই রান্না করছিলেন তিনি। চোখে-মুখে কিছুটা চিন্তা আর আতঙ্কের ছাপ। মুখে হাসি নেই, জীবন-জীবিকার টেনশনে। 

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন