অর্থনীতি-ব্যবসা
বিরোধ নিষ্পত্তিতে সরকারকে ছয় মাসের সময় বেঁধে দিল এস আলম গ্রুপ
সূচকের সঙ্গে লেনদেনও কমেছে পুঁজিবাজারে
হাটে গরু, ছাগল, ভেড়া ও মহিষ বিক্রির জন্য ক্রেতাদের অপেক্ষায় রয়েছেন ব্যাপারীরা। এদিকে হাট এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার
বেচাকেনা কম থাকায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের কপালেই দুশ্চিন্তার ভাঁজ। দৃশ্যটি ময়মনসিংহের তারাকান্দা বাজার পশুর হাটের। শনিবার
ঈদে তৈরি খাবারকে রুচিসম্পন্ন করতে বাজারে আসা এই গৃহিনীর। তার মতো অগণিত ক্রেতাদের ঝোঁক এখন মসলার দোকানে। মসলা ছাড়া অচল মাংসভুনা।
ভারত থেকে গরু আসছে! গত কোরবানির ঈদের দু’দিন আগে এমন গুজব উঠেছিলো। তবে সেই গুজব এবার নাই। বাস্তবে এবার ভারত থেকে আসা কোনো গরু
হাটগুলোতে ভারতীয় গরুর সমাগম না থাকায় চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে দেশি গরু। যা নাগালের বাইরে বলে ক্রেতাদের অভিযোগ। তবে বিক্রেতারা বলছেন,
শনিবার (১৮ আগস্ট) রাজধানীর কমলাপুর পশুর হাট ঘুরে এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র গেছে। কমলাপুর রেল স্টেশন
শনিবার (১৮ আগস্ট) সকাল থেকে দুপুর অবধি ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য দিনের মতোই নিউমার্কেটে ক্রেতাদের সমাগম ছিল কম। তবে যেসব ক্রেতারা
রাজধানীর অন্যতম পশুর হাট মোহাম্মদপুর বছিলা পুলিশ লাইন হাট। মোহাম্মদপুর কবরস্থানের আশপাশের খালি জায়গায় হাট বসার কথা থাকলেও
তবে কোরবানির আগে ট্যানারি মালিকরা বকেয়া পরিশোধ করলে এ সমস্যার সমাধান হবে বলে দাবি করেছেন চামড়া ব্যবসায়ীরা। অপরদিকে নির্ধারিত
এসব বিষয় মাথায় রেখে কোরবানি উপলক্ষে রাজধানীর বৃহৎ গাবতলী পশুরহাটে ৩৫টি জালনোট শনাক্তকরণ মেশিন বসানো হয়েছে। হাট ইজারাদার, ব্যাংক,
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ইউনূস আলী তার কয়েক ভাই ও প্রতিবেশীসহ ২০টি গরু গাবতলী হাটে তুলেছেন। এর মধ্যে ৯টি গরু পাইকারি ক্রেতার কাছে
গত বছর ৪০ টাকা ফুটে চামড়া কিনেন ট্যানারি মালিকরা। এবার প্রক্রিয়াজাত চামড়া কিনবেন ৩৫/৪০ টাকা করে। আর মাঠপর্যায়ে কাঁচা চামড়ার মধ্যে
ক্রেতা সাধারণ দর্শনধারী ষাঁড় দু’টি দেখতে মাঝে মধ্যেই ভিড় করেন। তিনিও সাধ্যমতো সামাল দিয়ে ক্রেতা সাধারণকে দেখতে সহযোগিতা করেন।
শুক্রবার (১৭ আগস্ট) শহরের দিগুবাবু বাজার এলাকা ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। একই অবস্থা জেলার প্রায় সব বাজারেই। সরেজমিনে দেখা যায়, আদা
ব্যাপারীরা জানান, মূলত বুধবার ভোর থেকেই ট্রাকে ট্রাকে গরু আসছে গাবতলীতে। শুক্রবার থেকে হাট জমে উঠবে ধারণা করা গেলেও এখনও সেভাবে হাট
শুক্রবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে বেনাপোল স্থলবন্দর প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল অডিটোরিয়ামে ‘স্থলবন্দরের উন্নয়ন ও পরিচালনায় গতিশীলতা
সূত্র জানায়, এই ঈদের সময় পাওয়া যায় পর্যাপ্ত সংখ্যক উৎকৃষ্ট মানের চামড়া। তাই কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ীদের মুখে হাসি ফোঁটার কথা। কিন্তু না
শুক্রবার (১৭ আগস্ট) মাগুরা নতুন বাজারে ঢুকতেই চোখে পড়ে একটি কামারশালা। হাপর দিয়ে কয়লা আগুনে বাতাস দিয়ে দা, বটি বানানোর কাজ করছিলেন ৫০
এবার খামারির উন্নত জাতের গরুর চেয়ে দেশি জাতের গরুর কদরই বেশি বলে জানা যায় হাটসূত্রে। হাট পরিচালনাকারীরা জানান, ভারতীয় গরুর প্রভাব
হাটে দেশীয় গরু-ছাগল, মহিষের পাশাপাশি ভারতীয় গরুও চোখে পড়ল। তবে বাজার ঘুরে দেখা গেল, দাম খানিকটা বেশি হলেও ক্রেতাদের আগ্রহ দেশীয়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন