গল্প
২৩ জুলাই সোমবার সকালে ফিরে আসেন নিথর হুমায়ূন। বিমানবন্দর থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে জাতীয় ঈদগাহ পর্যন্ত জনতার সমুদ্র। বাংলা
আজ অবশ্য না বলল। ২শ গ্রাম আরও বাড়িয়ে দিতে বলল। পাল্লায় মাংস চাপিয়ে দিয়েছিল গোপাল। দীনুর কথায় আন্দাজমতো আরও খানিকটা কাটতে কাটতে বলল,
বৃষ্টিবিঘ্নিত ছুটির দিন। জ্যৈষ্ঠ মাসের ক্লান্ত বিকেল। কেমন একটা মায়া মায়া আবহ নিয়ে বিকেলটা জমে আছে গুলশান লেকঘেঁষা বাড়িটির
“যাইহোক, আমি আর কখনও যেতে চাই না- মানে চিড়িয়াখানায় মধ্যরাতে।” “তোমার কাছে কি মনে হয় ঘূর্ণিঝড়ের সময়টাই ভালো?”
ডিপার্টমেন্ট স্টোরে থাকাকালীন তার মাথায় আসেনি ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটবে। অথবা হয়তো সে ভয় পাচ্ছিল যে, ক্যাশিয়ার বুঝে
আমার এক বন্ধুর অভ্যাস ঘূর্ণিঝড়ের সময় চিড়িয়াখানায় চলে যাওয়া। দশ বছর ধরে সে এমনটা করছে। যে সময়ে অধিকাংশ লোকেরা নিজেদের ঘরের
না, তা তো হতে পারে না। সুরটা আসলে আসছে আমার মাথার ভেতর থেকে। খুবই করুণ। মন খারাপ করার মতো। কেন এমন হচ্ছে। এমন তো হবার কথা না। এই সুর তো
বরষাকালের পূর্ণিমায় নদীর জোয়ার স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে আরও বড় হলে দুশ্চিন্তাও কয়েক গুণ বেড়ে যায়। দিনের জোয়ারের চেয়ে রাতের জোয়ারের
পরবর্তীতে ১৯৮৬ সালে তিনি শিশু সাহিত্যের উপর পড়াশুনা করার জন্য ফ্রান্সে যান। সেখানে ছয় বছর ছিলেন। সেই সময়ে শিশু-কিশোরদের জন্য ফরাসি
আমি প্রায় মূর্ছিতের মতো বেশুমার চেষ্টা চালিয়ে যাই মস্তিস্কে তার ছবিটা দিব্য করে তুলতে। পারি না, দূরবর্তী বৃষ্টির ছাঁটের মতো আবছা
পিটানো শরীরে কোদালের কোপের সঙ্গে সঙ্গে পিঠের দুই পাশের পেশিগুলো শক্ত হয়ে ফুলে ফুলে উঠছে। ভাঁজ পড়া কপাল আর সরু হয়ে আসা চোখে
ডাক্তারি পেশাটা এরকম হওয়ার কথা কিন্তু এ দেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। রুমার ছোট চাচার চিকিৎসার জন্য চাচা তার জমিজমা বিক্রি করে ঢাকা
৩. প্রায় ন’টা বাজে। খোকন দূর থেকে লক্ষ্য করে, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ছাত্র-ছাত্রীরা তখনও এসে পৌঁছায়নি। ইউনিভার্সিটির চারদিকে
২. খোকন ছোটবেলা থেকেই বড্ড একরোখা ছেলে। অনমনীয় ওর জেদ। বিরল সেন্টিমেন্টাল। প্রতিটা বিষয়েই বিরোধিতা, আপত্তি, অভিযোগ করা ওর চরিত্রের
এই কথা শুনে রাসেল বললো, তাতে তোদের কী? রোমানা আমার জীবন। আমার বুকের ধুকধুক। আমার রক্তের প্লাটিলেট। তখন তার বন্ধুরা বললো, থাম থাম আর
১. হঠাৎ ভয়ঙ্কর এক দুঃস্বপ্নে ঘুম ভেঙে যায় মমতার। তন্দ্রা জড়ানো চোখে ধড়ফড় করে ওঠে। থর থর করে কাঁপছে সারাশরীর। বুক ধুক্ ধুক্ করে উঠছে।
শহুরে জীবনের কথা বাদ দিলে গ্রামীণ জীবনে শীতের সকাল অনেকটা স্মৃতিময় হয়ে ওঠে। খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠার আলস্য জড়িয়ে থাকে শরীরজুড়ে। চোখ
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনএসইউ) সিন্ডিকেট হলে শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রন্থটির
পূর্ব প্রকাশের পর… ‘আমরা ওই ম্যাকডোনাল্ডে হামলা চালাতে যাচ্ছি’, সে এমন শীতলভাবে বলল যেনো সে ঘোষণা করছে ডিনারে আমরা কী খাবো!
এতো আলোর মাঝেও ক্রমশ চোখের সামনে যেন অন্ধকারে ছেয়ে যাচ্ছে। রাগে সর্বাঙ্গ জ্বলছে। নালিশ জানায় দেব-দেবতার কাছে। -হে ভগবান্, কেন তুমি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন