ইচ্ছেঘুড়ি
প্রকৃতি সেজেছে দেখো শুভ্র কদম ফুলে কদম তোমার মিষ্টি বাসে বর্ষা এলো চলে। দোল খাওয়া কদম ফুলে পাখিরা আজ নাচে হলুদ রঙের পরশ পেয়ে
এই তো কেমন ফর্সা আকাশ হঠাৎ হলো কালো, ঝির ঝির ঝির বৃষ্টি হাওয়া দেখতে লাগে ভালো। মেঘকন্যে টাপুর টুপুর বৃষ্টি নামায় যেই, মনটা তখন নেচে
ঘরে আছে পুতুল সোনা, লক্ষ্মী বাবা চাঁদের কণা। আরও আছেন মা। এত্ত কিছুর পরেও আমার মনতো বসে না! ইচ্ছে করে বেরিয়ে পড়ি মাঠে গিয়ে ফড়িং ধরি,
‘পথ হারিয়ে এই বনে এসে পড়েছি, এখানে কোনো পাখি দেখছি না, আমি খুবই একা। কিছুই ভালো লাগছে না আমার, বিরান ভূমির মতো লাগছে বনটা।’ চিন্তিত
বিষ্টি মেঘে গুড়ুম গুড়ুম নৌকা বাঁধা এপার খোশমেজাজে হংসরাজে সাঁতরিয়ে যায় ওপার। বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৮ ঘণ্টা, জুলাই ০৯, ২০২০ এএ
ইচ্ছে করে কামিনীর ঘ্রাণ ছড়াই রাশি রাশি ঝিলের জলে শাপলা হয়ে তারার মতো হাসি। ইচ্ছে করে রঙ্গন হয়ে ছড়িয়ে দিই লাল বেলী ফুলের সুবাস
বর্ষা এলে নদী-নালা পানিতে থৈ থৈ বর্ষা এলে খালেবিলে ব্যাঙের হৈচৈ। বর্ষা এলে প্রকৃতিজুড়ে বৃষ্টি করে খেলা বর্ষা এলে পাল
তুমি হলে ঝরে পড়া একশ উনিশতম পাতা। মানে তোমার আগে আরো একশ আঠারোটি পাতা এখানে পড়ে আছে। এভাবে ঝরে পড়া পাতাদের গুনে লাভ কী ভাই। এতদিন
মন চাইছে মেঘের সাথে যেতে বৃষ্টি নিয়ে উঠতে খেলায় মেতে। যেমন খেলে মেঘের সাথে আলো, লুকোচুরি খেলা লাগে ভালো। মস্ত শহর, মস্ত বাড়ি, মস্ত
বাবা হলেন আদেশ আমার আজ সফল প্রেরণা বাবা হলেন পথের দিশা সব জয়ের চেতনা। বাবা আমার প্রিয় মানুষ শ্রেষ্ঠ ভালোবাসা বাবা আমার মহান পুরুষ
আব্বু সেখানেই স্নান করতেন। দুপুরে ভাতঘুমের সময়টায় সে জানালাটা আব্বু খোলা রাখতেন, ভালো হাওয়া আসতো বলে। ছোটবেলায় প্রায়ই বিকেলেই আমি
জলাশয় থেকে একটুকানি জল পান করে সে হাঁটতে লাগলো গাঁয়ের পথে। সে গাঁয়ের লোকেরা ভীষণ ভালো। বনে এরা কাঠ কাটতে আসে, নিতে আসে ওষুধি গাছ আর
আজ চুপি চুপি উঠে ছোটনকে না জানিয়ে সেহরী সেরে ঘুমিয়ে পড়েছে ছোট্টি। কাফেলারা চলে যাবার পরও লেপের মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে ঘুমের ভান করে শুয়ে
প্রকাশনাটিতে থেকে এখন পর্যন্ত প্রকাশ পেয়েছে ৬৫টি বই। বেশিরভাগ বই-ই পিকটোরিয়াল, যা একেবারেই ছোট শিশুদের জন্য উপযোগী। এছাড়াও
বাবার অফিসও ছুটি। তার বাবাকে অন্য সময় তেমন কাছে পেতো না। এখন পেয়েছে। ওদের বাসায় একটা লাইব্রেরি আছে। অনেক অনেক বই। মজার মজার বই।
অন্যায় জুলুম নিপীড়িত কলম ধরে পক্ষে মিটিং মিছিল প্রতিবাদে বের হয়ে যায় কক্ষে! লেটোর দলে শ্লোগান যুদ্ধে দাঁড়িয়ে যায় কোন ব্যক্তি?
বন্ধুরা সব দূরে যত পড়বে মনে যাক করোনা মিলব সবাই মধুর ক্ষণে। লাচ্ছা সেমাই ফিরনি পায়েস খাবো যে আর বাবা-মায়ের কাছে পাবো কি উপহার?
ওদের কথা ভেবে মাগো কেমনে নতুন পরব জামা আমার মতো ওদের যে নেই ধনী কোনো খালা মামা। ঈদের দিনে নতুন জামা নাইবা দিলে এবার ইচ্ছে আমার
তার বাবা থাকে বিদেশে। ঈদের দু’দিন আগের রাতে, তার বাবার ছুটি নিয়ে বাড়ি আসার কথা। সবারই আনন্দ। কিন্তু তিন্নির আনন্দ ছিল অন্যরকম।
আজ তার জন্মদিন। এবার সে সাত পেরিয়ে আটে পা দেবে। সন্ধ্যায় কেট কাটা হবে, সব বন্ধুরা আসবে। কত্ত মজা হবে! কিছুক্ষণ পর কুহু দেখলো কাজের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন