ঢাকা, শনিবার, ৬ পৌষ ১৪৩১, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ইচ্ছেঘুড়ি

শরৎ এলো ঘরে | সুমন বিশ্বাস

কাশফুলেরা হাত নেড়ে কয় এসো আমার ঘরে পা দু’খানা ধুইয়ে দেবো নদীর স্বচ্ছ জলে।   থোকা থোকা সাদা মেঘের ফুটল যেন ফুল নীল আকাশের বুকে

আটুল আর বাটুল (পর্ব-২) | বিএম বরকতউল্লাহ্

খরগোস এসে কেঁদে কেঁদে বললো, শেয়াল ভাই, আটুল আমার ছোট ভাইটিকে ধরে নিয়ে গেছে।  একটু পরেই গেলো বেজি আর খট্টাস। তারা চোখের জলে বললো, একি

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৫৭)

কাজটা খুঁটে খুঁটে করা উচিত ছিল, নোরা, মাইক বলে। খুব খারাপ হলো! নেরা কান্না শুরু করে, কিন্তু কেউই তাকে সমবেদনা জানায় না। মুরগি খোয়া

ভূতের ছড়া | মঈনুল হক চৌধুরী

                                  পৃথিবীতে আছে ভূত                                    গুণীজন কয় যে,      

সূর্য কি কখনো আলো দেওয়া বন্ধ করে দেবে?

বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্যের অভ্যন্তরে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ার ফলে এর থেকে তাপ ও আলোর বিচ্ছুরণ ঘটে। এই বিক্রিয়ায় জ্বালানি হিসেবে কাজ করে

আটুল আর বাটুল (পর্ব)-১ | বিএম বরকতউল্লাহ্

একটা কুকুর আর একটা কুকুরি কোন ফাঁকে কেমন করে যেন পালিয়ে গেলো। তারা গ্রাম ছেড়ে এক বনের পাশে গিয়ে দাঁড়ালো। একটা গাছের ছায়ায় বসে তারা

ভূত-পেত্নী | পলাশ বসু

হুমকি দিলো পেত্নী আমায় করবে কঠিন হাল পেলেই হলো বাইরে শুধু তুলবে গায়ের ছাল। এমন হুমকি পেয়ে আমি দারুণ পেলাম ভয় ভয়ে আমার কাঁপছে পিলে,

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৫৬)

তুমি কি রাজবেরি খুঁজতে যাচ্ছ নোরা? পেগি ডাকে।  হুম! নোরা চিৎকার করে। ভালো, যতটা পারা যায় নিয়ে এসো, তাহলে রাতে মাখনের পুডিং বানাবো!

বনবিড়ালের শাস্তি | বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী

জেলে বাড়ি ফিরে দেখতো কে যেনো তার সব মাছ খেয়ে গেছে। জেলে শুধু ভাত খেতো আর চোরের ওপর রাগ করতো। একদিন চোর ধরার জন্য জেলে মাছ বিক্রির নাম

সারাদিন বৃষ্টি | ইউনুস মেহেদী

চাটগাঁর পথ-ঘাট পানিতে থৈ থৈ কাজ নেই, তাড়া নেই। নেই কোনো হৈ চৈ। ঘরে ঘরে মানুষগুলো হলো পানিবন্দি জলজট নিস্তারে আঁটে মনে ফন্দি। নানা

শরৎ | আবু আফজাল মোহা. সালেহ

শরৎকালের শুভ্রনীলে মনটাকে হাঁকাও বেশি! হারিয়ে দাও মনটাকে নীল আকাশ আর স্নিগ্ধ বায়ে, মাটি ছোঁয়া কাশবনে, সবুজ কচি ঘাস বনে! ২.

আসুক নতুন ভোর | বিএম বরকতউল্লাহ্

ঘরহারা এই মানুষগুলো কোথায় খাবে বলো তোমার আমার সাধ্যমতো দিই না কিছু চলো। এই বিপদে বানভাসীদের সামনে চলো দাঁড়াই সমাজ থেকে

যাদুর বাগান | নাজিয়া ফেরদৌস

পরীদের বাগানে কোনো অশান্তি ছিল না। ছিল শুধু মজা আর মজা। তবে সেই বাগানের কিছু নিয়ম ছিল। যদি কোনো গাছ অন্য গাছের সঙ্গে ঝগড়া করতো তাহলে

একটি ছেলে | মাহফুজুল আলম খান

ছবিতে কি; জানো? দোয়েল আছে। ময়না, শ্যামা,কোয়েল আছে, ঝর্ণাধারা, পাহাড় আছে নদীর কলতানও। সেই ছবিটির মানুষগুলো- উঠোন কোণে স্বপ্ন বুনে;

ঝিনার পুতুল | বাবলু ভঞ্জ চৌধুরী

কদিন পরেই ঝিনার মামা একটা সুন্দর পুতুল পাঠিয়ে দিয়েছে। সে যেমন তেমন পুতুল নয়। রোবট পুতুল। রোবট পুতুল হলো- তারা কথা বলতে পারে, প্রশ্ন

আছাড় | সুমন বিশ্বাস

দাদা বলল- ওরে হাদা তুই তো দেখি আস্ত গাধা, দেখলি যখন জ্যান্দা আছে পা দিলি ক্যান তাতে পাছে। দাদার কথা শুনে আমার কান্না এলো অধিক

ঋতুর রানি শরৎ | মঈনুল হক চৌধুরী

নদীর জলে নীলের ছোঁয়া কী অপরূপ লাগে, রংধনু রং ঝিলিক দিয়ে মনটা কেমন জাগে।   আকাশ বাতাস ভরে আছে পাখ-পাখালির সুরে, ফুলে ফুলে মৌমাছি আর

পুতুলের বিয়ে | আবু তালহা মিহরাব

একদিনের পুতুল সংসারে কত মজাই না হতো! কাপড়ের ছোট টুকরো পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে শাড়ি পরানোর অভিনব সব কৌশল জানতো নাহিদা। এজন্য ওর আলাদা কদর ছিল

কান রহস্য | খোন্দকার শাহিদুল হক

প্রাণী হলেই কানে শোনে রাখে দেহের ভার কানের আছে বিশাল জগত শব্দ জুড়ে তার।   মাথার বাইরে কান থাকে যার জন্মে তাদের বাচ্চা থাকলে

গোলমরিচ ও পানির যাদু

যা যা প্রয়োজন- গোলমরিচের গুঁড়া, একটা প্লেট, পানি, সাবান বা ডিশওয়াশার। সতর্কতা- ভুলেও যেন গোলমরিচ কারো চোখ ও নাকে প্রবেশ না করে। যা

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়