ইচ্ছেঘুড়ি
নামলো আঁধার আকাশ জুড়ে মেঘের আনাগোনা গুড়ুম গুড়ুম বজ্রপাতের ধ্বনিতো যায় শোনা। বৃষ্টি নামার সব আয়োজন মেঘের কালো দেশে যায় ছড়িয়ে
সারাটা দিন মিষ্টি করে টুপুর টাপুর বৃষ্টি পড়ে আমি শুধু দাঁড়িয়ে থাকি বৃষ্টি দেখি দৃষ্টি ভরে। মন মাতানো বৃষ্টি নুপুর টিপ টিপ টিপ
ধলা মিয়া কালা মিয়া দুই ভাই একদিন বলে ধলা চল যাই কালা বলে কই যাই কই যাই ধলা বলে মামাবাড়ি চল যাই। ধলা চলে কালা চলে গাড়িতে হাসিখুশি
শরৎ এলো নীল গগনে শুভ্র মেঘের মেলায়, উষ্ণ বাতাস বইছে যেন ভাসছে শরৎ ভেলায়। শরৎ এলো ওই সুদূরের তাল গাছটা যে ঝাঁপিয়ে, গুড়ুম গুড়ুম আচমকা
বাংলাদেশের হৃদয়জুড়ে ফুলের ঘ্রাণে, পাখির সুরে স্বর্গ উঁকি দেয়, গাছের শাখে, নদীর বাঁকে পাখ পাখালি ঝাঁকে ঝাঁকে হৃদয় কেড়ে নেয়। দুপুর
বাবারা হয় ভালো- নিজের প্রদীপ দিয়ে বাবা জ্বালায় জীবন আলো বাবার কাছে সন্তানেরা নয় শাদা বা কালো। বাবারা হয় ছায়া- থাকলে বাবা একটু অসুখ
কত দূর প্রান্তে? পরীদের দেশ আছে খুকি চায় জানতে। রোজ ধরে বায়না, গল্পের পরীদল আয় আয় আয় না। কে বা তাকে থামায়, মাগো তুমি বলো কেন
প্রিয় আমার জন্মভূমি বাংলাদেশের ছায় দেশ বিদেশের খোকা খুকু এসো সবুজ নায়। লাল টুকটুক সূর্য ওঠে রোজ ভোরে এইখানে ফুল ফোটে রোজ শাখায়
বাংগাল নামে এক ছিলো দেশ-জাতি সেই দেশে একবার এলো এক হাতি মস্ত বপুর হাতি বাহাদুর বেশে বন্যার জলে ভেসে আসে এই দেশে দলছুট হাতিটা
ঢাকা: হরর মুভি দেখার সময় নিশ্চয় ভয় পাও মাঝে-মধ্যে। হৃৎপিণ্ড ধুকপুক করতে থাকে। বুঝি বেরিয়েই যাবে এমন অবস্থা। শরীর শিরশির করে, হাত-পা
জাতি তোমায় স্মরণ করে গভীর মমতায় পরিচয় তুমি গড়েছো সবার সে কি ভোলা যায়। ত্যাগের পরে রক্ত দিয়েও দিয়েই গেছো সবটা তোমার চলে যাওয়ার
একাত্তরের সাতই মার্চে আঙুল তুললেন কে? এক ভাষণে শক্ত আসন কাঁপিয়ে দিলেন কে? কার আদেশে বীরবাঙালি যুদ্ধে নেমে গেল? বাঙালিরা বুকে এতো
বাঙালি যাচ্ছি হেঁটে দৃপ্ত পায়ে সামনে খোলা মাঠ আজ হবে হাওয়ায় হাওয়ায় নতুন দিনের পাঠ। যতই আসুক বিঘ্ন-বাধা সামনে পড়–ক গোলকধাঁধা
ঢাকা: জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে কথা গান ও কবিতায় বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করেছে কেন্দ্রীয় খেলাঘর
এক ছিলো বোকার রাজ্য। রাজা-প্রজা, পাইক পেয়াদা, সৈন্য-সামন্ত, হাতি-ঘোড়া, কুকুর-বিড়াল, তেলাপোকা, গিরগিটি, ইঁদুর, ফড়িং- সবাই বোকা। তারা কেমন
টুপটাপ টুপ বৃষ্টি পড়ে নদীর জলে বান রিমঝিম ঝিম আষাঢ়-শ্রাবণ হৃদয়ে তোলে গান। কদম কেয়ার ভেজা চোখে স্বপ্ন সুখের তান বৈরী মেঘের আকাশ
রঙিন গ্যাস বেলুন সবারই খুব পছন্দের জিনিস। সুতোটা ধরে রাখলে বেলুনটা একাই উড়তে থাকে। আর সুতোটা ছেড়ে দিলে বেলুনটা উড়ে চলে যায় দূর
মাগো আমায় নতুন করে গল্প কোনো বলো। নতুন কোনো রঙের দেশে আমায় নিয়ে চলো। ভালো যে আর লাগে না মা সেই রাজা, সেই রানি, রাজপুত্র, রাজকন্যা,
বৃষ্টি হলেই ছুটে যেতাম জলাশয়ের পাশে কাগজগড়া নৌকাগুলো দেখতে কেমন ভাসে। দলবেঁধে সব ছুটে যেতাম বৃষ্টি জলে ভিজে শাপলা-শালুক তুলতে
আকাশ পাখি ডাকে কোমল সুরে ডাকে আমায় প্রজাপতি অদ্ভুতুড়ে ভাবছো তুমি পাগল আমি নষ্ট মাথা তোমাদের অবাক করে বলছি যা-তা। আকাশ পাখি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন