ট্রাভেলার্স নোটবুক
ওশিয়ানো প্যাসিফিকো বা প্রশান্ত মহাসাগরের মরুসদৃশ উপকূল এলাকার মধ্যে একফালি শ্যামল অঞ্চল লিমা। প্রশান্ত মহাসাগরের শীতল-হুমবোল্ট
যখন পৌঁছলাম তখন ভরদুপুর। দোতলা রেস্টুরেন্টটিতে বেশ ভিড়। দোতলার এসি রুমের দরজায় দাঁড়িয়ে বিরিয়ানিপ্রেমীদের স্বাগত জানাচ্ছিলেন
গুচ্ছবদ্ধ ফুলগুলো প্রধাণত গোলাপি, সাদা ও লাল রং এর হয়। পাপড়ি ও ফুলের গড়ন বিচিত্র। এমন কোন অঞ্চল নেই যেখানে চেরি ফুলের গাছ নেই।
আক্ষরিক অর্থেই এটি হাট। কোথাও কোনো স্থায়ী ঘর নেই। নেই অস্থায়ী ঘর কিংবা সামিয়ানাও। কেউ ত্রিপল, কেউ চট, কেউবা মাটিতে কাপড় বিছিয়ে পসরা
হঠাৎ করেই চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি অফিস থেকে বলা হলো একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমাদের (নারী সহকর্মীদের) কলকাতায়
মন খারাপ করা বিষণ্ন বিলম্বিত শীত যেন পৃথিবীর মায়া ছাড়তেই চায় না। তারপরও এক দু’দিন একটু উষ্ণ রোদ্দুর, কুয়াশার আচল ফুঁড়ে বেরিয়ে আসা
কলকাতার সবজির খুচরা বাজারে এসব ক্রেতা-বিক্রেতার বেশিরভাগই নারী। ভারতীয় উপমহাদেশের প্রায় সব শহরেই রান্নাঘরের দায়িত্ব থাকে
এতো পরিবর্তন! সম্প্রতি আহমেদাবাদ সফরে গান্ধী আশ্রম থেকে সবরমতীর বাঁধানো তীর দেখে অনেকটা বিস্মিত হয়েছিলাম। এবার গঙ্গা দেখে। সত্যিই
সেই ধর্মতলায় খাবারের দোকানগুলোতে ৮০ শতাংশই নাকি বাংলাদেশি। এমনটিই জানিয়েছেন স্থানীয় দোকানিরা। বিশেষ করে রাস্তার পাশে তৈরি মুমু,
নাগানো অঞ্চলে রয়েছে ডজন খানেক পর্বতমালা। পুরো নাগানোই যেন পাহাড়ে ঢাকা। এ যাত্রায় উদ্দেশ্য বরফের দেশটাকে ঘুরে দেখা। প্রতিটা
এ সড়কে যে একবার আসবে তার আর ফিরে যেতে মন চাইবে না। এক দিকে মেঘের লুকোচুরি।অন্যদিকে পাহাড়-হ্রদের মিতালি। প্রকৃতির সবুজ অরণ্য এখানে
নেপাল মন্দিরের শহর। এখানকার মন্দিরের স্থাপত্যের খ্যাতি জগত জুড়ে। সকালের শুরুতে বেছে নেওয়া হলো শম্ভুনাথ মন্দির। আধা ঘন্টার
নিচের দিকে তাকাতে কেবল ছোট ছোট অট্টালিকা। সবুজের ফাঁকে ফাঁকে তা আরো দৃশ্যমান হতে থাকলো। আরো কয়েক সেকেন্ড যেতেই স্পষ্ট হতে লাগলো
সুন্দরবনের করমজল ঘাটে নামলেই বানরের এমন দুষ্টুমি চোখে পড়বে সবার আগে। বাদরামি কাকে বলে সেটা করমজলে ডুকলেই টের পাওয়া যাবে। এর পাশেই
ডানপাশে যদি ক্যামেরার লেন্স ধরা হয়-পাওয়া যাবে অন্নপূর্ণার চূড়া, বামে যদি ক্লিক করেন ধরা পড়বে ফেওয়া লেকের উচ্ছ্বলতা। যদি
৮ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় ৯ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়, দরবার স্কয়ারসহ বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
গ্রিন টি, লেমন টি, অর্গানিক টি, রোজ টি, অরেঞ্জ টি, পাইনঅ্যাপল টি, তুলসী টি, পিওর নেপাল টি, মাসালা টি, ইলম ব্ল্যাক টি, হোয়াইট টি, স্ট্রবেরি
সারাংকোট পাহাড়ের চূড়া থেকে ভোরের সূর্যাদয় দেখার সবচেয়ে ভালো স্থান। তবে সূর্য উদয়ের কাঙ্ক্ষিত ক্ষণ নিয়ে যে আশঙ্কা ছিলো সেটাই হলো।
হিমালয় পর্বতের পাদদেশ থেকে সৃষ্ট এই ত্রিশুলী নদীর পাড়কে ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হোটেল ও রেস্তোরাঁ। নদীটি মিশেছে ভারতের গঙ্গার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন