ভোটের-কথা
খোদ দলীয় নেতাকর্মীরাই বলছেন, আসনটি ধরে রাখতে হলে ভেবে-চিন্তে প্রার্থী দিতে হবে আওয়ামী লীগকে। দলীয় কোন্দল নিরসন ও সঠিক প্রার্থী
২০০৮ সালে নির্বাচন না করতে পারা এবং ১৪ সালে অংশগ্রহণ না করায় এলাকা থেকে একটু বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন তিনি। তাই নেতাকর্মীদের ভাষায়
দলের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলাকে মনের মতো করে সাজাতে চান আব্দুল লতিফ প্রধান। বাংলানিউজকে তিনি বলেন,
ভোটের মাঠে এমনই একজন নতুন মুখ সাবেক ছাত্রনেতা আবু বকর সিদ্দিক। এলাকায় পোস্টার সাঁটিয়ে প্রচারণাও শুরু করেছেন। বিএনপি থেকে মনোনয়ন
অনেকে তো সরাসরি গিনির সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়ে বলছেন, তাকে প্রার্থী করা হলে আওয়ামী লীগের ভরাডুবি হবে। এ আসন ধরে রাখতে হলে নতুন
প্রত্যেকটি আসনেই একক প্রার্থী চূড়ান্ত হয়ে আছে। ফলে বিদ্রোহী প্রার্থীর ঝামেলাও পোহাতে হবে না। এ ক্ষেত্রে তাই বেশ স্বস্তিতেই রয়েছে
পচা ড্রেনে ছিপ ফেলে কেজি কেজি মাছ! দুদিন তার সংসদীয় আসনের দুই উপজেলায় ঘুরে তৃণমূলের কোনো সাধারণ মানুষের কাছেই একটি ‘ভালো’ শব্দ
তাই আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে জিততে হলে কোনো দলের সামনেই জোটের বিকল্প নেই বলে মনে করেন সাধারণ কর্মীরা। আর আওয়ামী লীগ
এক কক্ষ বিশিষ্ট অফিসে একজন মাত্র লোক। নাম মো. আলম। গত ২৬ বছর ধরে এ অফিসে বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন পঞ্চাশোর্ধ্ব আলম।
যার মাধ্যমে ১৯৯১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৫টি জাতীয় নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসনের ভোটাররা এ দুই প্রার্থীতেই ঘুরপাক খেয়েছেন।
বাংলানিউজকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে জামায়াত সম্পর্কে এমন মন্তব্য করেন তিনি। রোববার (১৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির গাইবান্ধা জেলা
নির্বাচনে আয়েন উদ্দিনের কাছে মেরাজ মোল্লার বিপুল ভোটের (প্রায় ৫৫ হাজার) পরাজয় যেমন আলোচনায় এসেছে, তেমনি ‘বহিরাগতদের’ আসন হিসেবে
‘কিন্তু আওয়ামী লীগে বহু ক্যাচাল। বাঘা-চারঘাটে অনেক গ্রুপ। কেউ কাউকে দেখতে পারেন না। বড় নেতাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব এমন পর্যায়ে
বিএনপির ভোট বেশি হলেও এ আসনে গত দু’বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের আবদুল ওয়াদুদ দারা। তবে বর্তমান এই এমপির একক
পবা-মোহনপুরে ঈদ শুভেচ্ছা, নববর্ষের শুভেচ্ছার ফেস্টুন, পোস্টার টানিয়ে এরইমধ্যে নির্বাচনী মাঠে থাকার আভাস দিয়েছেন তৃণমূল থেকে উঠে
এমনই একজন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ডাবলু সরকার। তরুণ এ নেতা কোনো জনপ্রতিনিধি নির্বাচন এখনও পর্যন্ত করেননি। তবে এবার
যেখানে আগে কাঁচা রাস্তা পর্যন্ত ছিল না, সেখানে এখন ইউরোপ আমেরিকার আদলে পাকা সড়ক। ভাঙা-চোড়া রাস্তার বদলে কার্পেটিং রাস্তা। ঘরে ঘরে
পবা-মোহনপুর আসনটি তৈরি হয় ২০০৮ সালে। সে সময় ওই আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মেরাজ উদ্দিন মোল্লা। কিন্তু
চিত্রটা রাজশাহী মহানগর জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের বাইরের। নগরীর গণকপাড়ায় অবস্থিত এ কার্যালয়ের ভেতরের চিত্র আরও
সামনের ফুটপাতে গিজগিজ করছে নানান পণ্যের পসরা। গাছের চারা বিক্রেতাকেও দেখা গেলো। হকাররা যে এখানে স্থায়ীভাবে বসেন, তা তাদের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন