কৃষি
শুক্রবার দিনগত রাতে বর্ষণ ও দমকা হাওয়ায় ধান ক্ষেত মাটিতে লুটিয়ে পড়ে অভাবনীয় ক্ষতি হয়েছে কৃষিতে। কৃষকরা জানান, বন্যার পানি নেমে
থাই বারী-৩ জাতের চারা সংগ্রহ করে পেয়ারা চাষ শুরু করি। এখন আমার ১৫ বিঘা জমির পেয়ারার বাগান রয়েছে। যেখান থেকে বছরে ১০ লাখ টাকার ওপরে
ফলে আগাম সবজির বাণিজ্যিক চাষ, উৎপাদন ও বাজারজাত করে লাভবান হচ্ছেন কৃষক-শ্রমিকসহ অনেক খেটে খাওয়া মানুষ। সরেজমিনে জানা গেছে, দেশের
বুধবার (১৮ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে উন্নয়ন ধারা আয়োজিত 'খাদ্য নিরাপত্তা ও গ্রামীণ উন্নয়নে নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থায় বিনিয়োগ'
মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে নগরীর আকুয়াস্থ এপেক্স এনজিও কার্যালয়ে এসিআই ফার্টিলাইজারের ডিলারদের সঙ্গে এ উপলক্ষে এক মতবিনিময় সভার
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ছাড়াও দূরের পাইকাররাও সওদা করতে আসছেন এসব হাটে। মুহূর্তে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে লাখ লাখ টাকার সুপারি। তারপর
মঙ্গলবার সকালে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজলার কচুবাড়ীয়া গ্রামের একটি তামাকের বীজতলার (বেড) দৃশ্য এটি। আইয়ূব আলী নামের এক কৃষককে দেখা যায়
মৌসুমের আষাঢ় মাস থেকে শুরু হওয়া চারা উৎপাদন চলতি কার্তিক মাসের শেষ অবধি চলবে। এতে একই জমিতে তিন বার পর্যন্ত বীজ অঙ্কুরোদগমের
এবার বড় পরিসরে ঢেঁড়স,পুঁইশাক, বরবটি, শশা, করলা, হলুদসহ বেশ কয়েকটি সবজি ও মসলার উচ্চফলনশীল আধুনিক জাতের চাষ হবে পানির ওপরে। বড় পরিসরে
দু’দফা বন্যায় ব্যাপক ক্ষতির পরেও কৃষকের নিরলস পরিশ্রমে নীলফামারী জেলায় আমন চাষ ও উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা এবারও পূরণ হতে যাচ্ছে।
পাকা, পোকা ধরা বা অর্ধেক পচা কোনো সবজিই কেজিতে ৫০ টাকার নিচে মিলছেই না বাজারে। শাক থেকে শুরু করে বাঁধাকপি বা ফুলকপিতেও শুরু হয়েছে
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার শত শত একর জমির ধান পোকায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। এক শ্রেণির পাতা মোড়ানো পোকা ধান গাছের
এরই মধ্যে প্রকৃতির নিয়ম মেনে যথারীতি হাজির হচ্ছে কার্তিক। তবে প্রকৃতির রীতি অনুযায়ী শীত যে দরজায় কড়া নাড়ছে-এটা অন্তত বিগত বছরগুলো
গোপালপুর উপজেলার সাজনপুরের মিশ্রপটি গ্রামের শফিকুল ইসলাম আকন্দ তপনের খামারে রয়েছে ১০টি গরু। সেগুলোর জন্য পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে
উপজেলার ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা হলো- উপজেলা সদর, মৈদং ও দুমদুম্যা এলাকার চাষাবাদ জমি। প্রবল বৃষ্টিতে এখানকার জমিতে চাষ হওয়া আমন ধান সব
তবে চলতি বছরের প্রাকৃতিক দুর্যোগে কৃষকরা অনেকটা দিশেহারা পড়েছিলো। রোপা-আমন ও রোপা-আউশ মৌসুমের ধানের খেত প্রথমদফা বন্যায় আক্রান্ত
পোকা দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া না হলে খাদ্য উদ্বৃত্তের এ জেলায় ধানের ফলন লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকেরও কম হওয়ার আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
কীটনাশকে পোকা দমন করতে না পারলেও জীবন্ত পার্চিং, মৃত পার্চিং ও আলোর ফাঁদ পদ্ধতিতে সফলতা পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তারা। বন্যার পানি
আজিজুলের এ অনন্য সফলতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তারই পরামর্শমতো কক্সবাজার, ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, রংপুর, লালমনিরহাট, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও
এই জনপদের কৃষকরা আগাম জাতের হিরা-২, ব্রি-৩৩, ব্রি-৩৯, ব্রি-৫৬ ও বীনা-৭ জাতের ধান কেটে ঘরে তুলেছেন। ফলে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন এখানকার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন