জলবায়ু ও পরিবেশ
পানিপূর্ণ কৃষিজমিতে কীটনাশকের যথেচ্ছ ব্যবহার, শিল্পায়নের ফলে পানিদূষণ, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে অতিরিক্ত মৎস্য আহরণ এবং পরিবেশের
‘পর্যটনকে আকর্ষণ করার রূপকার’ সম্বলিত ব্যানার লাগিয়ে নিজেই নিজের রূপে কালিমা লেপন করছেন, এমন সমালোচনায় মুখর পর্যটকরা।
বিজিবি শ্রীমঙ্গল সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মো. আশরাফুল ইসলাম একটি কদম ফুলের চারা লাগিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
সম্ভাব্য তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড়গুলো বিদায় নিলেও এর ভয়াবহতা থেকে বাদ যান না উপকূলবাসী। বরং ঘুরে দাঁড়িয়ে পরবর্তী ঝড় থেকে বাঁচার
তাজুল ইসলাম বলেন, ঘুর্ণিঝড় 'মোরা' থেকে রেহাই পেতে সোমবার (২৯) মে দিনগত রাত ৯টার দিকে এ আশ্রয় কেন্দ্রে আসেন পরিবার-পরিজন সহ। সন্ধ্যা
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, ঝড়টি ৪৬ কিলোমিটার গতিতে কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করছে। তবে টেকনাফ ও
একই সময়ে বিশেষ বুলেটিনে কেন্দ্রীয় আবহাওয়া অফিস জানায়, ঘূর্ণিঝড়টি ভোর ৬টার দিকে কক্সবাজার-কুতুবদিয়া হয়ে ভূ-ভাগের ওপর চলে যাবে। দুই
সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে চারটার দিকে আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কক্সবাজারে সমুদ্রে বাতাসের
স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় সরকারের নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবকরা সোমবার (২৯ মে) সন্ধ্যা থেকে উপদ্রুত এলাকার লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ নাজমুল হক বাংলানিউজকে জানান, বাতাসের গতিবেগ বাড়ছে। এর সঙ্গে সাগরের ঢেউয়ের উচ্চতাও বাড়ছে।
কক্সবাজার শহরে যানবাহন চলাচল একেবারে নেই বললেই চলে। গভীর রাত পর্যন্ত মানুষের আনাগোনায় মুখর থাকে যে শহর, সেখানে এখন প্রায় সুনসান
সোমবার (২৯ মে) রাত সাড়ে ১২টার দিকে জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোলরুম থেকে সর্বশেষ এ তথ্য জানা গেছে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)
সোমবার (২৯ মে) দিনগত রাত ১২টার পর তিনি নগরীর উপকূলীয় এলাকা ও ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় পরিদর্শনে বেরিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের
কিন্তু সোমবার রাত দশটায় পতেঙ্গার লালদিয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে এর উল্টো চিত্র। তিনতলা
এমন পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ১০ নম্বর এবং মংলা ও পায়রা বন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত বহাল রাখা হয়েছে। উপকূলে এবার ১০
সোমবার (২৯ মে) উভয় জেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি বৈঠকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। একই সঙ্গে উভয় জেলায় জরুরি কন্ট্রোলরুমও খোলা
রাত ৮টার পর চট্টগ্রামের শাহ আমানত এয়ারপোর্টে নেমেছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসা এয়ার এরাবিয়া ও ওমান এয়ারের ফ্লাইট। কক্সবাজারের অপর
এ অবস্থায় উপকূলে ধ্বংস ও ক্ষয়ক্ষতি বেড়ে যাবে বহুগুণে। ভূ-ভাগের প্রায় ২শ’ কিলোমিটার উজান পর্যন্ত চলে আসবে জোয়ারের পানি।
সূর্যের রশ্মি যেনো শরীরে এসে সুচের মতো বিধছে। রাস্তায় বেরোনো দায়। তাপদাহের কারণে জীবন প্রায় ওষ্ঠাগত। এমন সময় লাউয়াছড়া উদ্যানের
নদী আমাগো পাছ ছাড়ে না, বসতবাড়ি সব নদীতে গেইলেও ভাঙনের আতঙ্ক আমগো পাছ ছাড়ে না। বউ-পোলাপান নিয়া খুব কষ্টের মধ্যে আছি। এহন অন্যের জমিত
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন