ফিচার
তার বড়মেয়েই মেহেরুন্নেসা বা ঘসেটি বেগম। আলীবর্দী তার তিন মেয়েকে বড়ইভাই হাজী আহমদের তিন ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেন। ঘসেটি বেগমের সঙ্গে
আমার এ সাফল্যের পেছনে আমার পিতা মো. জাকির হোসেন খান সেলিম এবং মাতা ইসরাত জাহানের ভূমিকা অতুলনীয়। দুই ভাই-বোনের মধ্যে আমি ছোট বলে
বাবা-মা ও স্কুলের শিক্ষকদের আন্তরিকতায় এবারে দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড
আমি যখন জানতে পারলাম আমি গোল্ডেন-৫ পেয়েছি তখন নিজেকে বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। খুশিতে আমি কেঁদে ফেলেছিলাম। বাড়িতে যাওয়ার পর মা যখন
স্কুলের শিক্ষকদের সহযোগিতা আমাদের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফল করার প্রেরণা জুগিয়েছে। শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা
তার স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ পেতে চলেছে, ছেলে মনিরুজ্জামান রাজু ৩৫তম বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এখন বুঝি অবসরের সময় এসেছে তার। শনিবার
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
বর্তমানে উদ্যানটি হকার, মাদকসেবী ও ভাসমান মানুষের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবেই উদ্যানটির অবস্থা এমন বেহাল বলে
কিন্তু পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী আমার পরীক্ষা তো ফেব্রুয়ারি মাসেই। তখন মা বলতেন, রান্না করে খেয়ে পড়ে নিতে। এরই মধ্যে পরীক্ষা
সরেজমিনে দেখা যায়, ত্রিমোহনীর গুদারাঘাট দিয়ে গ্রামে ঢুকতেই চোখে পড়ে নড়াই নদীর উপরে নির্মিত প্রায় ৩শ’ ফিট দীর্ঘের বাঁশের সাঁকো। যা
অনেকের মতে, মতিঝিল ছিলো ভাগীরথী নদীর একটি সর্পিল বাঁকা গতিপথ। আবার অনেকে মনে করেন, নবাব আলীবর্দীর সময় মুর্শিদাবাদে বহু অট্রালিকা
বাক্সের তিন দিক কাঠ দিয়ে আটকানো। ওপরের অংশ খোলা। পাশেই বসার টুল। হাতে শোভা পাচ্ছিল মোটালাঠি। সেই ছোট বাক্সের ভেতর বরফের পাটা ফেলছেন
এ ফলাফলের পেছনে আমার মা স্বপ্না বড়ুয়া, বাবা সাংবাদিক-গল্পকার বিপুল বড়ুয়া এবং বিদ্যালয়, প্রমিলা টিচিং হোমের শিক্ষক, রাসেল স্যার ও
আমার যখন দাখিল পরীক্ষা শুরু হয় তখন আমি শারীরিকভাবে গুরুতর অসুস্থ ছিলাম। কিন্তু তারপরও অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে দাখিল পরীক্ষায় অংশ
সবার নজর অসীম আকাশে। লাল, নীল, সাদা আর হলুদ রাঙা কাগুজে ঘুড়ি সেখানে যেন ভাসছে দুলে দুলে। ছোট-বড় নাটাই হাতে পাড়ায় পাড়ায় ভাগ হয়ে চলছে
বিগত কতগুলো বছর ধরে আমাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে, এ পরিশ্রমে শিক্ষক-শিক্ষকা, বাবা-মা সবাই অংশীদার। স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা ছিলো
অভিভাবকদের বিশ্বাস, তাদের স্বপ্ন আমাকে যুগিয়েছে প্রেরণা, শক্তি, মনোবল। শুধু তারাই নয় আমার পাশে আরও একজন থেকে সবসময় আমাকে এগিয়ে চলার
কিন্তু অন্য কিছু কথা নিজেকে অবাকও করছে। কিছুদিন আগের ঘটনা। প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছুদিন পর মনে হয়েছিল আমি জিপিএ-৫ পাবো
পরীক্ষা নিয়ে সবাই কিছুটা ভয়ে থাকে তবুও মনে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস ছিলো আমার। ভালো কিছু করার জন্য মনে অদম্য ইচ্ছাও ছিলো। আর ছিলো
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন