ইসলাম
‘জায়নামাজ’ একটি ফারসি শব্দ, যার আরবি হলো মুসল্লা। নামাজের সময় মেঝেতে বিছানো বিশেষ গালিচাকে আমাদের এই অঞ্চলে জায়নামাজ বা মুসল্লা
আরবি শব্দ খুতবার আভিধানিক অর্থ ভাষণ, বক্তৃতা, উপদেশ, প্রস্তাবনা, ঘোষণা, সম্বোধন, ওয়াজ ইত্যাদি। খুতবা জুমার নামাজের আগে, ঈদুল ফিতর ও
পবিত্র কোরআনুল কারিমের ১১২তম সূরা হলো সূরা ইখলাস (যার অর্থ: একনিষ্ঠতা), আয়াত সংখ্যা ৪টি, পারার ক্রম ৩০, রুকুর সংখ্যা ১, সিজদার সংখ্যা ০,
মানুষের অন্যতম মানসিক চাহিদা অন্যের সঙ্গ লাভ। কিন্তু কখনো মানুষ পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে থেকেও একাকী অনুভব
বিশুদ্ধ মতে নবীজি (সা.) ৫৭১ খ্রিস্টাব্দের রবিউল আউয়াল মাসের সোমবার মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের কয়েক মাস আগেই তিনি পিতাকে হারান।
শুক্রবার মুসলমানদের জন্য বরকতময় একটি দিন। দিনটিকে মহান আল্লাহ তাআলা ইহুদি ও নাছারাদের ওপর ফরজ করেছিলেন। কিন্তু তারা মতবিরোধ করে
ইসলামী রাজনীতি ও রাষ্ট্রব্যবস্থা শুধু সামাজিক বা প্রশাসনিক কোনো কাঠামো নয়, এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে এক গুরুত্বপূর্ণ বিধান। তাই
মৃতের রূহের মাগফিরাতের জন্য ৭০ হাজার বার কালেমা পাঠের খতম ঈসালে সওয়াব বলা হয়- মৃত ব্যক্তির জন্য দুনিয়ায় কোনো আমল করে সওয়াব
মানব ইতিহাসে এমন কিছু মুহূর্ত এসেছে, যখন সভ্যতা ধ্বংসস্তূপে ভেঙে পড়েছে। চারদিক থেকে ধেয়ে এসেছে অন্ধকার, রক্তপাত, অমানবিকতা আর
ঢাকা: ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ইন্দো-মালয়েশিয়ান মডেল হজ ব্যবস্থাপনায় নতুনত্ব আনতে পারে। হজ ব্যবস্থাপনায় এ দুই দেশ
মানব ইতিহাসের পাতা জুড়ে এমন কিছু মহান মানুষ আছেন, যাদের আলো কেবল তাঁদের জাতি বা সময়কে আলোকিত করেনি; বরং তাঁরা হয়েছেন সর্বকালের,
প্রত্যেক মানুষ অপর মানুষের উপকারে এগিয়ে আসবে- এটাই ইসলামের নীতি। মানবোপকার মহৎ গুণ হিসেবে ইসলামে স্বীকৃত। আর্থিক, শারীরিক, মানসিক,
মুহাম্মদ (সা.) এমন একসময় পৃথিবীতে আগমন করেছিলেন, যখন পৃথিবী ঐশী আলো ও শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছিল। ফলে পার্থিব জীবনের সব আয়োজন বিদ্যমান
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিন জারিস সু-ই, ওয়া মিন জাউজিন তুশাইয়িবুনি কবলাল মাশিবি, ওয়া মিঁউ ওয়ালাদিঁই ইয়াকুনু আলাইয়া
ইসলাম এমন এক জীবনবিধান যা সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী। অন্য ধর্মাবলম্বীদের ভিন্ন অনুভূতি ও বিশ্বাসকে
মানুষ বুঝে-না বুঝে, ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় ভুল করে। ভুল করা মানুষের স্বভাবগত বিষয়; কিন্তু সেই ভুলে অটল থাকা এবং ভুল স্বীকার না করা অহংকারের
হজরত ইউনুস আলাইহিস সালাস আল্লাহর নবী ছিলেন। কোরআনে কারিমের ১০ নম্বর সূরার নামকরণ তার নামে রাখা হয়েছে। তিনি সমুদ্রে নিক্ষিপ্ত হলে
মানুষ বুঝে-না বুঝে, ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় ভুল করে। ভুল করা মানুষের স্বভাবগত বিষয়; কিন্তু সেই ভুলে অটল থাকা এবং ভুল স্বীকার না করা অহংকারের
আরবি জিহাদ অর্থ কোনো কাজের জন্য জোর চেষ্টা-প্রচেষ্টা করা। যিনি জিহাদ করেন তাকে বলা হয় মুজাহিদ। পারিভাষিক অর্থে জিহাদ হলো আল্লাহ ও
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে চান হেদায়াত দান করেন।’ (সুরা মুদ্দসসির, আয়াত : ৩১) এ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন