ঢাকা, বুধবার, ২৩ আশ্বিন ১৪৩১, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৫ রবিউস সানি ১৪৪৬

জাতীয়

ধুনটের ৪৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বইয়ের চাহিদা সাড়ে ৬ লাখ

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০৪৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৯, ২০১৬
ধুনটের ৪৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বইয়ের চাহিদা সাড়ে ৬ লাখ ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

বগুড়ার ধুনটে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের ৪৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন শিক্ষাবর্ষে পাঠ্যপুস্তকের চাহিদা ৬ লাখ ৪৯ হাজার ৩১৫টি।

ধুনট (বগুড়া): বগুড়ার ধুনটে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের ৪৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন শিক্ষাবর্ষে পাঠ্যপুস্তকের চাহিদা ৬ লাখ ৪৯ হাজার ৩১৫টি।

শুক্রবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুরে ধুনট উপজেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বাংলানিউজকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

সূত্র জানায়, উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কেজি স্কুল, বেসরকারি সংস্থা পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয়, এসএসসি ভোকেশনাল, মাধ্যমিক, দাখিল ও স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী স্তরের ৪৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের উৎসবকে সামনে রেখে শিক্ষাথীদের হাতে নতুন বই পৌঁছে দিতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে শিক্ষা বিভাগ। বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীর ২০১৭ সালের নতুন পাঠ্যপুস্তকের জন্য উপজেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শিক্ষা বোর্ডে চাহিদাপত্র পাঠিয়েছেন।

উপজেলার বানিয়াগাতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেলিনা খানম বাংলানিউজকে বলেন, ২০১৭ সালের নতুন পাঠ্যপুস্তক বিদ্যালয়ে সরবরাহ করা হয়নি। তবে, কবে নাগাদ এই বই সরবরাহ করা হবে তা সঠিক করে বলতে পারছি না।

উপজেলার পিরহাটি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, এরই মধ্যে ৫০ শতাংশ পাঠ্যপুস্তক বুঝে পেয়েছেন। অবশিষ্ট বই ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই সরবরাহ করবেন বলে তাকে জানিয়েছেন শিক্ষা কর্মকর্তা।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কামরুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, চাহিদা মোতাবেক পাঠ্যপুস্তক বরাদ্দ না পাওয়ায় বিদ্যালয়ে সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে, ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে এসব পাঠ্যপুস্তক প্রতিটি বিদ্যালয়ে পৌঁছানো হবে।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর আলম বাংলানিউজকে বলেন, প্রায় ৫০ শতাংশ নতুন পাঠ্যপুস্তক প্রতিটি বিদ্যালয়ে পৌঁছানো হয়েছে। অবশিষ্ট বইগুলো খুব দ্রুত পৌঁছানো হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৬৪১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৬
আরবি/পিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।