তারা বলছে, নতুন বই পেলেও এখনো স্কুলে ভর্তিসহ আরও অনেক খরচ বাকি রয়েছে। এছাড়া বই ছাড়াও আরও অনেক শিক্ষা উপকরণ কিনতে হবে। কিন্তু এত টাকা

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে তাদের তালিকা প্রকাশ করা হয়। অকৃতকার্য হয়েও ভর্তির সুযোগ পাওয়া ওই শিক্ষার্থীর

তবে এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) আবারও ঢাকায় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এ বৈঠকে আলোচনা ফলপ্রসূ হলে আন্দোলনকারীরা চলমান কর্মসূচি নিয়ে

কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. হুমায়ুন কবির। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার

বুধবার (০১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজশাহী মহানগরীর মিয়াপাড়া এলাকায় ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক ভিটায় যান তিনি। এসময় বিভিন্ন কক্ষ পরিদর্শন করেন

সবার হাতেই নতুন বই। কেউ ইংরেজি, কেউ বাংলা বই নিয়ে বসেছে। আবার কেউ বসেছে অংক বই নিয়ে। একজন বই পড়ছে, আরেকজন আবার বইয়ের পাতা

আটক পুরুষ ৫ জন হলেন- রাজশাহী মহানগরীর ২৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রনি (৩২) তার সহযোগী রুমেল হোসেন (৩৫),

বুধবার (১ জানুয়ারি) তাদের আন্দোলন গড়ালো চুতর্থ দিনে। দিন-রাত সমানতালে মিলের মূল ফটকে অবস্থান করে ১১ দফা দাবি নিয়ে মুহুর্মুহু

নতুন বইয়ের গন্ধ মুহূর্তেই চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। রঙিন মলাটের মধ্যে যেন আবারও বন্দি হয় নতুন বছরের স্বপ্নও। অজানা কবিতা, গল্প আর

নানান কাজের ফিরিস্তি লেখা নিত্যসঙ্গী পকেট ডায়রিটা সাবেক হবে। ঝরা পল্লবের মতো গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের পাতা থেকে খসে পড়বে আরও একটি

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডাকেন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম। এতে প্ল্যানিং কমিটির দুই সদস্যসহ বিভাগের