বইমেলা
মেলার বিন্যাস ও আয়োজনে এবার নান্দনিকতা খুঁজে পাচ্ছেন জনগণ। সে আকর্ষণেও মেলার মাঠে ঢু মারছেন অনেকেই। আবার অনেকেই এসেছেন ছুটির দিনে
শাহিনুল হক জয়ের মতো দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের এগিয়ে নিতে অমর একুশে গ্রন্থমেলায় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে স্টল দিয়েছে স্পর্শ ব্রেইল
চিঠি হাতে নেওয়া, খোলা, কয়েকবার করে পড়া, পড়া শেষ হলেও আবার পড়া আর সেই চিঠি সযত্নে তুলে রাখা- এসব ছিল উত্তেজনার। যে উত্তেজনার রেশ কাটতো
শুক্রবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) ছুটির দিনের বিকেলটাও ছিলো ঠিক তেমনি। এদিন অমর একুশে গ্রন্থমেলা প্রাঙ্গণে যেমন ছিল বইপ্রেমীদের বিপুল
সরেজমিনে দেখা যায়, টিএসসি, দোয়েল চত্বর দিয়ে বইপ্রেমীরা প্রবেশ করছেন। প্রচুর ভিড় হওয়ায় প্রবেশপথে নিরাপত্তাকর্মীদের বেগ পেতে
সরেজমিনে মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে নজরুল মঞ্চের ঠিক ডান পাশেই হসপিটালটির স্টল। ক্রেতা-দর্শনার্থীদের
মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে ৬৪৮ নম্বর স্টল চয়ন প্রকাশনীতে বইটি পাওয়া যাচ্ছে। বইয়ে পনেরটি গল্প পাঁচ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।
তবে শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এসে কাটতে শুরু করেছে ভীতির মেঘ। কুয়াশা ভেদ করে দেখা দেওয়া সূর্যের হাসির মতোই স্নিগ্ধতা ছড়িয়ে পড়ছে
জারার পাশেই বসা ছোট্ট অমি। জারার দেখাদেখি বই খুলেছে সেও। তবে শুধু এরা দু’জন নয়, শুক্রবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) মেলার শিশু প্রহরে আসা
মিথেন বাংলাদেশে একটি আর্কিটেকচারাল অর্গানাইজেশনের পাবলিক রিলেশন অফিসার। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি হিসেবে শ্রীজ্ঞান অতীশ
প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, অমর একুশে গ্রন্থমেলার অষ্টম দিন বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) মেলায় দর্শনার্থী ছিল তুলনামূলক অনেক কম। বিকেল
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, গতকাল বুধবারও (৭ ফেব্রুয়ারি) যে সময়টাতে স্টলের লোকজন ক্রেতা সামলাতে ব্যস্ত, তারাই বৃহস্পতিবার (৮
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিকেল ৩টায় গ্রন্থমেলার দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হলেও অন্যান্য দিনের তুলনায় দর্শনার্থী অনেক কম ছিল। যে
বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) বইমেলা প্রাঙ্গনের পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে বাংলানিউজকে জানানো হয়, বইপ্রেমিরা যাতে নির্বিঘ্নে আনন্দ
সপ্তম দিনে প্রকাশিত বইগুলোর মধ্যে কবিতার বই রয়েছে ৬৪টি, উপন্যাসের বই ৪১টি, গল্পের বই ২৩টি, প্রবন্ধ ৭টি, গবেষণা ৬টি, ছড়া ৩টি,
কবি সাইফুল ভূঁইয়া ফ্রস্টের কথা সানুধ্যান পাঠ ও আত্মসাৎ করেছেন বলে মনে হয়। তবে তিনি তার কাব্যসাধনায় যে নতুন পথে হেঁটেছেন সেখানে
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসনের দুর্নীতি মামলার রায়কে কেন্দ্র করে চারদিকে যে চাপা উৎকণ্ঠা রয়েছে তার প্রভাব সারা
একই কথা জানালেন বিভিন্ন প্রকাশনীর প্রকাশকরা। তাদের মতে মেলায় ভিড় ছিল, তবে তাদের মধ্যে ক্রেতা অনেক কম। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে,
এছাড়া উপন্যাস ২৯টি, গল্প ২০টি, প্রবন্ধ ৬টি, ছড়া ১টি, শিশুসাহিত্য ৫টি, জীবনী ৪টি, ভ্রমণ ২টি, ইতিহাস ৫টি, স্বাস্থ্য ১টি, অভিধান ১টি,
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, বইমেলায় বিভিন্ন লেখকের বই বের হয়। কিন্তু শিক্ষার্থীদের জন্য সব বই সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ না। মেলা ঘুরে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন