ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জলবায়ু ও পরিবেশ

পাহাড়ে বন্যপ্রাণী শিকারের মহোৎসব

‘আমরা নাফাখুম পর্যন্ত গিয়েছিলাম। তিন্দু থেকে শুরু করে রেমাক্রি ও নাফাখুমের আগে অন্তত দশটি জায়গায় হরিণের মাংস বিক্রি করতে

করমজলে এক সপ্তাহে ৬০ কুমির ছানা গায়েব

এর আগে দু’দফায় আর ৪৩টি কুমির ছানা হত্যা ও নিখোঁজ হয়। রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) আরও ১৭টি মিলিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে ৬০টি কুমির ছানা হত্যা ও

লাউয়াছড়ায় অবমুক্ত হলো ১৪টি বন্যপ্রাণী ও পাখি

প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে পাঁচটি তক্ষক, পাঁচটি পাতি-সরালি হাঁস, দু’টি বনবিড়ালের ছানা, একটি মেছোবাঘ ও একটি বানর। এসময় উপস্থিত ছিলেন-

শীতের বিরল পরিযায়ী ‘কালো বাজ’

শিকার দৃশ্যমান হলেই আর রক্ষে নেই! উপরের উড্ডয়ন অবস্থা থেকে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে নিচে নেমে শিকারকে ছোঁ-মেরে গ্রাস করতে বিলম্ব হয়

কুমির ছানাগুলোকে হত্যা করা হয়েছে

বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাতে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. সাইদুল ইসলাম বিষয়টি জানান। মূলত

সুন্দরবনের কুমির প্রজনন কেন্দ্রর ৪৩টি কুমির ছানা উধাও

এদিকে ঘটনার তদন্তে বন বিভাগের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। সূত্র জানায়, ২৯ জানুয়ারি ভোর থেকে করমজল বন্যপ্রাণী ও কুমির

রমেনার মনোমুগ্ধকর ফুলের বাগান

আপন সৌন্দর্যে ফুলগুলো অধিকার করে নিচ্ছে আগত পথিকের ভালোবাসা। জুড়িয়ে দিচ্ছে তাদের ক্লান্ত হৃদয়। এমনই এক মনোমুগ্ধকর ফুলের বাগানের

কমলনগরে মেছো বাঘ আটক

স্থানীয়রা জানান, বিকেলে শিশুরা আবু হাওলাদারের বাগানের পাশে খেলছিল। এসময় প্রাণীটিকে দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে তারা। খবর পেয়ে স্থানীয়

ঝালকাঠিতে উদ্ধার হওয়া প্রাণীর নাম নিয়ে বিড়াম্বনা

মাথায় আঘাত পাওয়া প্রাণীটির শারীরিক ‍অবস্থা শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) কিছুটা ভালো। এর আগে বৃহস্পতিবার উপজেলার মল্লিকপুর গ্রাম থেকে

বন অফিসের কামরাঙা 

কাছে গিয়ে তাকাতেই অপেক্ষাকৃত সবুজ থেকে পেকে হলুদ বর্ণের ফলগুলো আগে দৃষ্টি সীমানার কাছাকাছি এলো। এলো না সবুজাভ ফলগুলো। এক পাশে গিয়ে

সোনাগাজীতে চলছে অতিথি পাখি নিধন

পাখিগুলো শিকারের পর সোনাগাজী শহরসহ ফেনী জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে চড়া দামে বিক্রি করা হয়। বিশিষ্ট পাখি বিশারদ শাহজাহান সরদার

ঘাসঘেঁষা দাগি ঘাসপাখি

ক্ষেতের সীমানায় পোঁতা একটি চিকন কঞ্চি। দূর থেকে খালি চোখে দেখা মুশকিল। তবে ক্যামেরার লেন্সে চোখ রেখে দেখা গেলো তার অঙ্গভঙ্গি। 

লাউয়াছড়ার দুর্লভ ‘উড়ন্ত কাঠবিড়ালি’

সঙ্গে থাকা বনকর্মী অভয় দিচ্ছেন, ‘সন্ধ্যার আগমুহূর্তে এদিকটাতে ওর বের হবার কথা।’ নিঃশব্দের এই হাঁটার সঙ্গে চলেছে এদিক-ওদিক

জাবিতে আগুন দিয়ে ধ্বংস করা হচ্ছে জীববৈচিত্র্য!

তবে পরিষ্কারের নামে আগুনে পুড়ানো যাচ্ছে অসংখ্য বন্যপ্রাণি ও কীটপতঙ্গের আবাসস্থল। পুড়ে মারা যাচ্ছে অসংখ্য প্রাণী ও কীট-পতঙ্গ।

১৭ ইঞ্চি হলেই ১ হাজার কোটি টাকা!  

আর এর ফলেই দেশব্যাপী মরতে হচ্ছে নিরীহ ও উপকারী এ সরীসৃপ প্রাণিকে।   মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে ভ্রাম্যমাণ আদালত তক্ষক সংগ্রহ ও

হিজল বনে সাপ-পাখি শিকারি ‘শিকরে প্যাঁচা’

সকালটা এ বিলে কাটিয়ে আশপাশের বিলগুলোতে খাবার সময় তাদের। বিকেল হলে আবার ফিরবে বাইক্কায়। একশো হেক্টরের এ বিলের দক্ষিণ-পূর্ব পাশজুড়ে

বদরগঞ্জে ঈগল উদ্ধার

নকুল রায় বাংলানিউজকে বলেন, সোমবার বিকেলে ঈগলটি পানি খাওয়ার জন্য বিলে নামে। এ সময় কিছুটা অসুস্থ থাকায় উড়তে পারছিল তাই ঈগলটি ধরে আমার

দেশি পাখি দেখতে হাল্লার হাকালুকি

এ হাওরের প্রায় ৪০ শতাংশ বড়লেখায় পড়েছে। বড়লেখা বাজার থেকে আট কিলোমিটার দূরের বালুঝিরি, ফলুভাঙ্গা বিলের পাড়ে আমাদের আস্তানা। এ পথে

হাকালুকি হাওরে তাজা মাছ ভাজার সঙ্গে গোধূলি উপভোগ

একসঙ্গে হাজারো দেশি ও অতিথি পাখির কলকাকলি, সরিষা ফুল পৌষের গোধূলির সৌন্দর্যকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে তুলেছে। অন্য যে কোনো অঞ্চল থেকে

বাইক্কা বিলের অ্যাক্রোবেট বেগুনি কালেম

বাইক্কার স্থায়ী বাসিন্দা এরা। পুরো বিলজুড়ে বিচরণ এদের। থাকে দলব্ধভাবে। চলাফেরায়ও যেন তাই রং-ঢং একটু বেশিই। তবে সতর্ক খুব। টিকিট

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন