ইচ্ছেঘুড়ি
বৃষ্টি তুমি আসবে বলেআকাশ মেঘের ভিড়বৃষ্টি তুমি যাচ্ছ ছুঁয়েআমার স্বপ্ন নীড়।বৃষ্টি তুমি আসবে বলেহাসলো কদম বনেবৃষ্টি তুমি আনমনা
ওষুধ আমাদের পরিচিত পরিচিত অপ্রিয় একটি জিনিস। কারণ রোগে না পড়লে ওষুধের কথা মনে আসে না কারো। রোগ হোক সেটাও কেউ চায় না। তাই ওষুধ আমাদের
এই মুহূর্তে লেখাটি যারা পড়ছো তাদের মধ্যে নিশ্চয় কেউ না কেউ ক্লাস ক্যাপ্টেন। কিংবা কোনো না কোনো সময় ক্লাসে ক্যাপ্টেনের দায়িত্ব পালন
বন্ধুরা, তোমাদের লেখা, তোমাদের আঁকা ছবি পাঠিয়ে দাও [email protected] এই মেইলে। আমাদের সঙ্গী হতে পারো তুমিও...বাংলাদেশ সময়: ১৫১৫ ঘণ্টা, জুন
বাবা নিয়ে কিছু লেখা আমার জন্য কঠিন। ‘বাবা’ ছোট্ট এই শব্দটার ভেতর এমন সব আদর, মায়া-মমতা, স্নেহ, ভালোবাসা লুকিয়ে আছে- যা দুনিয়ার অন্য
ভিসার কাগজপত্র হাতে নিয়ে খুশিতে লাফিয়ে উঠল তুহিন। উফ! কী মজা! এতদিনের স্বপ্ন অবশেষে পূরণ হতে চলেছে। তারা আমেরিকা যাবে... আমেরিকায়
গ্রীষ্ম ঋতু বিদায় নিলোএলো এবার বর্ষাযাক দূরে সব মন্দ কালোহোক যে সকাল ফর্সা।বাদল দিনের কদমফুলেবৃষ্টি নামুক হেসেসবাই যেন
হাওয়ার সাথে আমার খেলা মেঘের সাথে উড়তে চাইরোদ্দুরেতে পিঠ মেলে দেই ছায়ার সাথে ঘুরতে চাই।গাছের সাথে পাখির সাথে মিতালীতা জুড়তে
সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান সোনোরা লুইস ডডের মা। ডডের বাবা উইলিয়াম জ্যাকসন সবে যুদ্ধ থেকে ফিরেছেন। ডডের বয়স তখন মাত্র ১৬ বছর।
বরষা এলো, বরষা এলোআজ খুশি খুব ব্যাঙ,তাকধিনাধিন নাচছে তারাগাইছে ঘ্যাঙর ঘ্যাং।খাল-বিল পুকুর ডোবাশাপলা ফুলের মেলা,গাছের ডালে কদম
বন্ধুরা, বাবার কাছ থেকে তো সবসময়ই উপহার পাও। কিন্তু উপহার পাওয়ার যেমন আনন্দ আছে, তেমন আনন্দ পাওয়া যায় উপহার দেয়াতেও। আর সেই উপহার যদি
ঢাকা: কৈশরে মা মারা যাওয়া আমেরিকার ডড বোঝেনি মায়ের অভাব। বোঝেনি বললে ভুল হবে, বুঝতে দেয়নি তার বাবা। সব ভাইবোনকে স্নেহ-ভালোবাসায় আগলে
ভারতের কেরেলামাত্র ত্রিশ বছর আগেও ভারতের সুন্দরতম প্রদেশ কেরেলা দেশের মানুষের কাছে ছিল অনেকটাই অজানা। অথচ বর্তমানে ভারতের দক্ষিণ
নীলফামারী: বিশ্ব শিশু শ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে নীলফামারীতে আলোচনা সভা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।বুধবার এ
তুমি যখন পড়ছো পড়াখেলছো মজার খেলা,মায়ের কাছে বাবার কাছে বায়না ধরছো মেলা,ঠিক তখনই তোমার মতোকেউ সে কোনো প্রান্তে,ইট-খোয়া যাচ্ছে ভেঙে
(বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে)কাল্পনিক একটি সময়| বড় বড় যুদ্ধের কারণে বেশিরভাগ দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। পৃথিবী ছোট ছোট খণ্ডে বিভক্ত।
পোকাএকটি পোকা, দুইটি পোকা, তিনটি পোকার দলহঠাৎ কোথায় কুড়িয়ে পেলো আজব একটি ফলফলের গায়ে একটু সবুজ, একটু আছে লালফলটি খেতে একটু মিঠে, একটু
হরতাল, হরতাল। দু-তিনটে পরীক্ষা হয়ে যাবে বানচাল-হরতাল, হরতাল। ভালোদের প্রস্তুতি ঝড়ে পড়া ভাঙা ডাল,খারাপ ছাত্র যারা বাজাবে তো
নাই মামা, কানা মামা কোন মামা ভালো?চালু মামা, কালো মামা মামাগিরি হলো!কোনো মামা জামা দেয় রঙে জমকালোকার মামার
টেবিলে বসে চামচ দিয়ে টুংটাং শব্দ তুলে যাচ্ছে জাওয়াদ। আমি মুখ ডুবিয়ে আছি ডায়রির মধ্যে। হাতের কলম চলছে ডায়রির উপর। মাম-বাপি রং-চং কী কী
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন