মুক্তমত
হাসপাতালে আরমানের খুব একটা আসা পড়ে না। গ্রামের ফার্মেসির লোকমান ডাক্তারের টুকটাক ওষুধেই রোগ সেরে যায়। তাই হাসপাতাল পরিবেশে এসে
এরপর আরও বহুবার ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষেই বাংলাদেশ প্রসঙ্গে আলোচনা হয়। ৩১ মার্চ এরকম একটি আলোচনায় ইন্দিরা গান্ধী আবার
গত রাতেই ঢাকায় পরিচালিত হলো ‘অপারেশন সার্চ লাইট’। সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর এক নিদারুণ হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে।
আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার জন্য নানামুখি পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের পক্ষে জনমত
মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নাটকীয়ভাবে পাল্টে দিয়েছে ইন্টারনেট। এই পরিবর্তন এত কম সময়ে এবং এত ব্যাপকহারে হয়েছে যে তা সায়েন্স ফিকশন
কিন্তু বাস্তবে তারা ক্ষমতা হস্তান্তর প্রশ্নে কোনো কথা বলা থেকে সচেতনভাবেই বিরত রইল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কেউ কেউ পাকিস্তানের
এ লক্ষ্যে তিনি ভুট্টো ও টিক্কা খানকে কাজে লাগালেন। ১৯৭১ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিনি কয়েকবার ঢাকা আসা-যাওয়া করেন। করাচি
কিন্তু বাঙালির পরিচয়বাহী এই ভাষা-সাহিত্য-সংস্কৃতিই আমাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ালো। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালি জাতীয়তাবাদকে
নেতাজি ভারতের স্বাধীনতার প্রসঙ্গেই কথাটি বলেছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতার সাথে রক্তের এ সম্পর্কের ইতিহাসে কোনো দেশকালের ভেদ নেই।
ছেলে তখন মেট্রিক পাশ করলো। নিজের খরচ নিজে জোগাড় করছে, পড়ার খরচও। এভাবে বিএ পাস করার পর চাকরি হলো নারায়ণগঞ্জের একটি বেসরকারি
আমাদের দেশে প্রাইমারিতে যত ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে ইউরোপে অনেক দেশের মোট জনসংখ্যা তার থেকে কম। এই দেশে শুধু যে অনেক ছেলেমেয়ে লেখাপড়া
যেভাবেই বলি না কেন- আকর্ষণের প্রতি পাল্লাভারী বলে প্রতীয়মান। ডিসেম্বর মাসের ২৬ তারিখ, বেলা তিনটা চল্লিশ মিনিট, জাহাজের চুল্লি
না, ঐতিহাসিক এসব ঘটনার কোনোটাই দেখিনি। কোনো মিছিলে যাইনি, জনসভায় যাইনি। কারণ আমার জন্ম ৭১-এর অনেক পরে। কিন্তু মার্চ এলেই ফিরে যাই
সবাই ইতিমধ্যে সড়কে চলমান তা-বের নেপথ্য কারণ সম্পর্কে জেনেছেন। বাসচালক ও অভিযুক্ত-ঘাতক জামির হোসেন এবং চালক মীর হোসেন কারাগার থেকে
আমরা বই পড়ি আর না পড়ি, মুজতবা আলীর সেই বাণীটি কিন্তু সবাই জানি, ‘রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু
বাংলাদেশ বলুন আর কলকাতা, অথবা নিউইয়র্ক- বাংলা ভাষা এখন সত্যিকার অর্থেই হুমকির সম্মুখীন। কেউ কেউ ভাষাকে বিকৃতি করছে, কেউ ভাষায় আরবি,
তাই একটা অপমান এবং লজ্জার ঘটনার থেকেও অনেক বেশি মর্মান্তিক একটা অনুষ্ঠান আমাকে দেখতে হলো। ফাঁস হয়ে যাওয়া প্রশ্ন নিয়ে উত্তেজিত
কাঁটা চামচ আর ছুরি দিয়ে কই মাছের দো-পেঁয়াজা কিংবা ইলিশ ভাজি কীভাবে খাওয়া সম্ভব, সাদা ভাতের সঙ্গে আলু ভর্তা আর ডাল কখনও হাত না লাগিয়ে
ব্রিটিশ শাসনে হিন্দি, বাংলা আর উর্দুর ওপর চাপিয়ে দেওয়া হলো ইংরেজিকে। বৃটিশ রাজ্যের রাষ্ট্রভাষা ছিলো ইংরেজি। ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার
আমাদের জীবনে ফিরে আসে একাত্তর, ফিরে আসে বায়ান্ন, ফিরে আসে একুশ। আজও এসেছে, আসবে আগামীতেও। কিন্তু কতোটা স্মৃতি নিয়ে ফিরে আসে একুশ?
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন