শিল্প-সাহিত্য
সাহিত্য পত্রিকা শব্দঘর ১১তম বর্ষে পা রেখেছে। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেনদিয়ার জাহেদ হাসান
উদয় ঘোষালের হুঁশ ফিরে আসতেই দুই হাঁটুর মাঝখান থেকে মাথাটা টেনে তুলল। অনেকক্ষণ মাথা নিচু করে হাঁটু চাপা দিয়ে রেখেছিল সে।
সাহিত্যের স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য দেশের আট কবি ও লেখক সোনার বাংলা সাহিত্য পরিষদ (এসবিএসপি) সাহিত্য সম্মাননা ও অর্থ
সৈকতের কাছ ঘেঁষে বনের দক্ষিণ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে অর্পিতা। দ্বীপবাসীর বাসস্থান খুঁজতে ওদের পেছন পেছন এই পর্যন্ত এসেছে। ওরা সৈকত
তিয়াসকে দেখেই অর্পিতার মা হাউমাউ করে কাঁদতে লাগলেন। কাঁদতে কাঁদতে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাবা, কোথায় ছিলে তোমরা? অর্পিতা কোথায়,
আনুমানিক সকাল নয়টা। সৈকতে কুড়িয়ে পাওয়া বহিরাগত লোকটার হাত-পা বেঁধে বাঁশের সঙ্গে ঝুলিয়ে দ্বীপবাসী ওদের বাসস্থানের উদ্দেশে
পাকা তেলাকুচা খাওয়ার পর অর্পিতার শারীরিক দুর্বলতা সামান্য কেটেছে। তবে পিপাসা মেটেনি। এই মুহূর্তে পানির খুব প্রয়োজন। পানি খেতে
কবি আলী আফজাল খানের প্রবন্ধগ্রন্থ ‘পাঠ ও পাঠক: ভাষা, দর্শন ও কবিতা’র পাঠ-উন্মোচন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার (১৫
সভ্য সমাজের সঙ্গে দ্বীপবাসীর কোনো যোগাযোগ নেই। ওরা আদিম অধিবাসী। কয়েক হাজার বছর ধরে বংশ পরস্পরায় এই দ্বীপে বসবাস করছে।
সমুদ্র শান্ত। ফণা তোলা কেউটের মতো ফোঁস ফোঁস আওয়াজ করলেও এখন আর সমুদ্রের তর্জন গর্জন নেই। ঢেউয়ের গতিও হ্রাস পেয়েছে। ছোট
খুব ভোরে জ্ঞান ফিরে এলো অর্পিতার। চোখ খুলতেই সে লক্ষ্য করল অপরিচিত একটা সৈকতের বালুকাবেলায় কাত হয়ে পড়ে আছে। ফর্সা আঁধারে আশপাশে
আনুমানিক সকাল সাড়ে আটটা। রোববার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪ সাল। কোনো ধরনের সতর্কতা সংকেত না দেখিয়েই শান্ত সমুদ্র হঠাৎ উত্তাল হয়ে উঠল।
আয় তুই স্বপ্নে আমার আয় আমার আত্মায় যেই স্থান জুড়ে ছিলি তুই বুকশেলফে ছিলো তোর বই, তোর দেওয়া বইগুলো। আলোর ওপার থেকে পার হয়ে অপার
‘বিশ্বের বিভিন্ন ভাষার স্বাধীনতা ও মুক্তিকামী মানুষের বেদনা যেমন এক, আগ্রহ যেমন এক, উদ্দীপনা যেমন এক, তেমনি করে ভালোবাসার রং-ও তো
প্রত্যাশা প্রকাশ থেকে প্রকাশিত হলো পাঠকপ্রিয় অনুবাদক শেহজাদ আমানের অনুবাদে চেতন ভগতের ‘ফোর হান্ড্রেড ডেজ।‘ বর্তমানে ভারতের