কৃষি
এই অঞ্চলের চাষিরা মূলত রবি শস্যের ওপর নির্ভরশীল। এবার আগাম বেগুন চাষ করে তার লাভের আশা করছেন। বর্গা জমিতে বেগুন চাষ করে
বুধবার (০৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তরে অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্নের সিনিয়র প্রফেসার ও
পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় কৃষকরা নিচ্ছেন প্রশিক্ষণ। এতে নিরাপদ উপায়ে ফসল উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ
পাট ব্যবসায়ীরা জানান, এ বছর মূলধনের অভাবে পাট কিনতে পারছি না। অনেক পাট ব্যবসায়ী ব্যাংক লোন ও বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা নিয়ে ব্যবসা
এদিকে, কাঁচা মরিচ শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যায়। তবে প্রতি কেজি শুকনা মরিচ বিক্রি হয় ১০০ থেকে ১৫০ টাকায়। খাগড়াছড়িসহ তিন পার্বত্য জেলায়
বাদাম চাষে ঝুঁকি কম, উৎপাদন খরচ নাগালের মধ্যে হওয়ায় এবং চলতি বছরে বোরো ধানের তেমন মূল্য না পাওয়ায় চরম হতাশায় দিন কাটিয়েছেন জেলার সব
কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও বেশ কয়েকজন বিদেশি ফলচাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় ১০ বছর আগে ড্রাগন ফল চাষের
যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ ইউএসডিএ-এর হালনাগাদ প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি মৌসুমে আউশ ধানের উৎপাদন ৩ লাখ
এ বয়সেও দুই হাঁটু ভাজ করে গেড়ে বসেছেন জমিতে। হাতে তুলে নিয়েছেন পাচুন। আগাছা পরিষ্কারে বিরামহীন পাচুন চালিয়ে যাচ্ছেন গাছের গোড়ায়।
‘এসব উপজেলার অনেক জমি এখনো বন্যার পানির নিচে। দ্রুত সময়ে পানি না নামলে চলতি রোপা-আমন মৌসুমের ধান এসব জমিতে লাগাতে পারবেন না
বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষি তথ্য সার্ভিসের সম্মেলন কক্ষে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
জন্ম তার চা বাগানেই। আর সবার মতো তিনিও চা বাগানের অন্য শ্রমিক হয়ে যেতে পারতেন। কিন্তু না, তা হয়নি। তিনি চা বাগানের কর্মযজ্ঞে প্রবেশ
যদিও কৃষক বিভাগ বলছে, আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কৃষক তাদের জমিতে চলতি মৌসুমের রোপা আমন চাষ করতে পারবেন। এ সময়ের মধ্যে যদি নতুন করে
অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ২৭১ হেক্টর বেশি জমিতে পাট চাষ হয়েছে। এছাড়া গত মৌসুমে চাষ হয়েছিল ১২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। এর অর্থ হচ্ছে
বহমান মৃদু ভাদ্রবাতাসে দুলে দুলে উঠছে সোনালী ধান। কৃষকের মন তখন চঞ্চলতায় ভরপুর। সম্পূর্ণ ক্ষেতের ধানগুলো পেকে গেছে। ধান কাটার
জানা যায়, বোরো মৌসুমের ধানের মূল্যহ্রাসে উৎপাদন খরচ মিলছে না তাদের। ফলে কৃষকরা ধানের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে মূলধন হারিয়ে দিশাহারা
অথচ গত বোরো মৌসুমে শ্রমিক সঙ্কটে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন কৃষকরা। এক মণ ধানের দামেও একজন শ্রমিকের মজুরি হয়নি। রোপা আমনের মতো সমপরিমাণ
খামারগুলোতে চাহিদা অনুযায়ী এক লাখ টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ লাখ টাকা মূল্যের গরু প্রস্তুত করা হয়েছে। তবে বিদেশি গরু আমদানি না হলে,
রেজাউল করিম বাংলানিউজকে জানান, ছয়মাস আগে দু’লাখ চার হাজার টাকায় তিনটি শাহীওয়াল জাতের গরু কিনে ঘরে তুলেন। ঘরেই চলে গরুগুলোর খাওয়া
আর আবাদের ভিন্নতার কারণে বর্ষার এ সময়টাতে ভাসমান হাট-বাজারগুলো পেয়ারার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের লেবু ও কলার দখলে রয়েছে। স্থানীয়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন