জলবায়ু ও পরিবেশ
বরং দিনের পর দিন দায়িত্ব ও মমতার সঙ্গে পরের ডিমগুলোকে তা দিয়ে ছানা ফুটিয়ে থাকে। ছোটপাখি মৌটুসির বাসায় বড় আকারের পাখি সুরেলা
রোববার (১২ মার্চ) কমলগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভেড়াছড়া গ্রামের দুবাইপ্রবাসী সালামতের বাড়ির উঠান থেকে ১০৫ টুকরা (৩১ দশমিক ৩১ ঘটফুট)
গত ০৯ মার্চ (বৃহস্পতিবার) চা বাগান থেকে প্রাণীটিকে উদ্ধার করে শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণি সেবা ফাউন্ডেশনে নিয়ে আসা হয়।
রোববার (১২ মার্চ) দুপুরে শ্রীমঙ্গল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিশ্বজিৎ পাল লেমন
শনিবার (১১ মার্চ) দুপুরে ওই খামার থেকে প্রাণীটিকে উদ্ধার করে পুলিশ। খামারি আব্দুল আহাদ বাংলানিউজকে জানান, গত কয়েক মাস ধরে তার
ইতোপূর্বে অবশ্য ১৯৬৭, ১৯৮০ ও ১৯৯০ সালে বার্ড ওয়াচাররা (পাখি পর্যবেক্ষক) এ পাখিটি বাংলাদেশের পাখির তালিকায় যোগ করেছিলেন। কিন্তু তখন
বৃষ্টিকে ধুলোবালি কমে নাগরিক মনে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেখা দিয়েছে। আবার রাস্তায় বেরিয়ে অনেকে পানি দেখে চমকেও উঠেছেন। বিশেষ করে
বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও প্রাক্তন উপ-প্রধান বন সংরক্ষণ ড. তপন কুমার দে শাবক তিনটির নামকরণ করেছেন। এর মধ্যে
শুক্রবার (১০ মার্চ) সকালে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে র্যালিটি বের হয়। র্যালিটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) ফুলছড়ি চা বাগান থেকে প্রাণিটিকে উদ্ধার করে দুপুরে শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত বাংলাদেশ বন্যপ্রাণি সেবা ফাউন্ডেশনে
এভাবেই কুমিরের খোঁজে সুন্দরবন চষে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করছিলেন গবেষক অনিমেষ ঘোষ অয়ন। দেশের লোনা পানির কুমিরের সংখ্যা এবং এর
বুধবার (৮ মার্চ) বিকেলে উপজেলার চর মানিকা ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রাম থেকে হরিণটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা জানান, দুপুরে চর হাসিনা থেকে
চোখজুড়ানো চাবাগান এলাকায় এখন মাঝেমাঝে মেঘেদের গুরুগম্ভীর ধ্বনি আকাশের কোণে কোণে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। মেঘলা আকাশ চা বাগানের
পশ্চিমা লঘুচাপের সঙ্গে পূবালী বাতাসের সংমিশ্রণের কারণে গত দু’দিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টি হয়েছে। আবহওয়া
এ বসন্তে উদাল গাছের পাতাও ঝরে। আসে ফুল। গাছের ডালে ডালে ফুটে থাকে ফুল আর ফুল। এতো ফুল ফুটে যে গাছের ডাল-পাতাই দেখা যায় না। পুরো
মৌসুমের আগেই এবার শীত বিদায় নেওয়ার পর গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বসন্তকালীন বৃষ্টির দেখা পায় দেশবাসী। স্বল্প সময়ের জন্য হলেও ওই
রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ডে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত
বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা সূত্র জানায়, হাওরের পরিবেশ, প্রতিবেশ এবং হ্যাভিটেড উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০১৫-১৬ অর্থ বছরে বড়লেখা উপজেলার
এক সময় তারা ব্যাপকভাবে থাকলেও আজ সংখ্যায় কমে গেছে অনেক। পাহাড়, বন, ঝোপঝাড় এ সময় উজার হওয়ার ফলে এই পরিবারের পাখিদের বেঁচে থাকা আজ
আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে বাংলানিউজকে বলেন, পশ্চিমা লঘুচাপ হিমালয়ের পাদদেশে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন