জলবায়ু ও পরিবেশ
মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের মুলিবাড়ী গ্রাম থেকে পাখিটি উদ্ধার করেন পরিবেশবাদী সংগঠক ‘দি বার্ড
দুটো বনবিড়াল আর একটি মেছোবাঘের ছানাকে পরম মমতায় কিছুদিন লালন-পালন করেছিলেন বন্যপ্রাণী গবেষক তানিয়া খান। সেবাশুশ্রুষা করতে করতে
সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে শাবকটিকে গ্রামের বনে ছেড়ে দেওয়া হয়। লালপুর উপজেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান
ক্লাইমেট রেসিলেন্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার মেইনস্ট্রিমিং ইন বাংলাদেশ, গ্লোবাল ক্লিন কুকিং প্রোগ্রাম ইন বাংলাদেশ এবং জলবায়ু পরিবর্তন
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের আবহাওয়া সহকারী জাহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে প্রায়
চা গাছের সুস্বাস্থ্য এবং চা গাছের অধিক উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রতি বছর বাগানে বাগানে প্রুনিং পালিত হয়। বছরের শেষ দুই মাস ও বছরের শুরুর
এক্ষেত্রে নিজেকে আড়াল করে রাখতে পারেনি অম্ল স্বাদযুক্ত জাম্বুরাও। তার শরীরে মেলে ধরেছে স্বেতশুভ্র ফুলের বাহার। এর ফুলগুলো অনেকটা
বৃহস্পতিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে প্রাণীটি উদ্ধার করা হয়। বন্যপ্রাণী অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ইউনিট সূত্র জানায়, বিকেলে
দিবসটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব ও সেভ দ্যা সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে প্রেসক্লাবের
টিকে থাকার দারুণ ব্যস্ততায় তারা রয়েছে ছুটাছুটিতে। এই চলমান জীবনপ্রণালির মধ্যে পাখিদেরও রয়েছে রাগ, ঘৃণা, আক্রমণ কিংবা মমতা,
বুধবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে কুমিরটি সাফারি পার্কের একটি পুকুরে অবমুক্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি
পলিথিন-প্লাস্টিকের ক্ষতিকারক দিকটা মানুষের কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে শাহাব উদ্দিন বলেন, দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা
চা বাগানে শিমুলের চারপাশের রূপ অন্য রকম। এখানে রয়েছে চা গাছের সবুজ সমারোহ। তবে শীত মৌসুমের ফলে কোথাও কোথাও চা গাছগুলোকে
এই দুই বিশেষ পাখির নাম ‘ফুলঝুরি’ (Flowerpecker) ও ‘মৌটুসি’ (Sunbird)। এই দুই প্রজাতিই আকার-আকৃতিতে প্রায় সমান। ছবির পাখি দু’টির একটির নাম-
মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলের দিকে পদ্মা নদীর কোলে জেলেদের জালে কুমিরটি ধরা পড়ে। এর আগে গত ডিসেম্বর মাসে পাবনার দোগাছি ইউনিয়নের
মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে জঙ্গলে এ বন্যপ্রাণীটি অবমুক্ত করেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দা মিজানুর রহমান
স্থানীয় বাসিন্দা মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ‘সকালে হঠাৎ করে প্রাণীটি আমাদের চোখে পরে। এসময় আমরা এটিকে ধরে ফেলি। এটিকে দেখতে
স্থানীয় ফুল চাষিদের দাবি, প্রতিবছরের মতো এবারো আসন্ন বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে গদখালীর ফুল সারাদেশেই সুবাস ছড়াবে। এদিকে পৌষ পেরিয়ে
সোমবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে স্থানীয় ওয়াইজডম ভ্যালি স্কুলের অধ্যক্ষ কামাল হোসেন পেঁচাটি উদ্ধার করেন। বাংলানিউজকে কামাল হোসেন
কিন্তু কিভাবে মৌমাছি দূর থেকে বুঝতে পারে যে, দূর বনে ফুল ফুটেছে আর তাকে আহ্বান জানাচ্ছে, ছুটে যাবার জন্য? কিভাবেই বা মধুপ্রেমী এ কীট
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন