বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
ঢাকা-বাগেরহাট মহাসড়ক থেকে: সপ্তাহখানেক আগেই ঢাকা থেকে বাগেরহাট যাবেন ঠিক করেন বেসরকারি চাকরিজীবী নেয়ামত উল্লাহ। কিন্তু বাসের জন্য
বাণী সুগন্ধা ঘাট, মংলা পোর্ট, গাঙচিল থেকে: খুলনা সদর এবং বাগেরহাটের সীমা নির্দেশক বৃহৎ নদী পশুর। এ নদী আবার দু’ভাগে ভাগ করেছে
মংলা, বাগেরহাট থেকে: বাড়ি থেকে পালিয়ে এসে মংলা বন্দরে টুকটাক কাজ শুরু করেন তিনি। এরপর নানান জায়গায় নানান রকমের কাজ। কোনো কাজেই না নেই
ট্রেন চলছে কিন্তু কু-ঝিক-ঝিক শব্দ কানে ভেসে আসছে না- বিষয়টি বেশ অবাক ঠেকলো। বাংলাদেশের প্রায় সব ট্রেনেই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রয়েছে।
কিংবা ওপর থেকে ঝোলার মতো টেনে তোলা। তাতেও বিপত্তি কম নয়, বড়রা মিনিট পাঁচেক ট্রেনটি থেমে থাকার মধ্যে উঠতে পারবেন ভাব নিলেও
একটু পরই সরু চ্যানেলে ঢুকে পড়লো মধুমতি। চাঁদপুর জেটিতে ভেড়ানোর মুখে ব্যস্ততা আরো বেড়ে গেলো তার। একটু আগেই ১১ দশমিক ২ নটিক্যাল মাইল
এম ভি মধুমতি (ঢাকা-খুলনা) থেকে: রেলিংয়ে দাঁড়াতেই চোখ চলে গেলো কীর্ত্তনখোলার পাড়ে। ভোরের আলো ফুটেছে বেশিক্ষণ হয়নি। আড়মোড়া ভাঙছে সাদা
কচা আর বলেশ্বর নদীর মোহনা জন্য প্রশস্ততা একটু বেশি। আরো ভাটিতে নেমে এই বলেশ্বরী সুন্দরবনের পূর্ব সীমানা গড়ে দিয়েছে। সাগরের
এমভি মধুমতি থেকে (ঢাকা-খুলনা): রাজধানী ঢাকা থেকে লম্বা সময়ের অবসর নিয়ে যারা সুন্দরবন দেখতে চান তারা ভ্রমণ করতে পারেন জলপথে। সদরঘাট
কে শোনে কার কথা! ওদের আজ দস্যিপনায় পেয়ে বসেছে। সে পাক। রেলিংয়ের ঠিক পাশ দিয়ে সারি সারি কেবিন। মাঝখানের গলিপথ ধরে পেছনের দিকে এগুলে
এমভি মধুমতি থেকে: বেরসিক মেঘের বাগড়া নেই আকাশে। কৃষ্ণপক্ষের দ্বিতীয়ার চাঁদটা তবু বিবর্ণ। অনেকটা খয়েরি বর্ণ নিয়ে যেনো ঝিম মেরে ঝুলে
সদরঘাট, এম ভি মধুমতি (ঢাকা-মংলা) থেকে: রাজধানী ঢাকা থেকে মংলাগামী এম ভি মধুমতি এবং এম ভি জাহিদ প্রায় একই সময় পন্টুন ছাড়তে শুরু করেছে,
মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) বাংলানিউজকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন সাতক্ষীরায় সম্প্রতি যোগদান করা এ পুলিশ সুপার। এখানে
কেওক্রাডং-বগালেক (বান্দরবান) থেকে ফিরে: পাহাড়ি পথে ট্রেকিং করার ইচ্ছে থাকলে সঙ্গে অবশ্যই একজন গাইড নিতে হবে। গাইড ছাড়া দুর্গম
প্রান্তিক লেক (বান্দরবান) ঘুরে: শাপলার ডাঁটায় জেঁকে বসেছে পরগাছা। সেই পরগাছায় ফুটেছে থোকায় থোকায় ফুল। গন্ধহীন অচেনা ছোট ফুলগুলো আরো
খাগড়াছড়ি ঘুরে: চট্টগ্রাম থেকে ফটিকছড়ি পার হয়ে মানিকছড়ি ঢুকতেই স্বাগত জানালো সবুজে মোড়ানো পাহাড়ি উঁচু-নিচু আঁকা-বাকা সড়ক।
পার্বত্য জেলা ঘুরে: পাহাড় মানেই অর্গ্যানিক ফলের সমাহার। কমলা, কলা, পেঁপে, জাম্বুরা, মাল্টার সে স্বাদ, গন্ধ মেলে না শহুরে ফলের সঙ্গে- সে
খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান ঘুরে: একসময় পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে অন্যান্য ফসলের মতো আখ চাষ ছিল স্বল্প পরিসরে। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে
খাগড়াছড়ি থেকে ফিরে: পানছড়ি শান্তিপুর অরণ্য কুটির থেকে খাগড়াছড়ি শহরে ফেরার পথে চোখে পড়লো একটি ট্রাকের মধ্যে বেশ কয়েকটি ড্রাম। দুধের
পার্বত্য চট্টগ্রাম ঘুরে: বাঁশ ছাড়া বাঁচে না পাহাড়িরা। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত এই বাঁশের চক্রেই বাঁধা তাদের জীবন। কখনো এই বাঁশ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন