ভোটের-কথা
দলীয় এই গৃহ বিবাদের ফলে সাংগঠনিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়া বিএনপির অনেক সুবিধাভোগী নেতা-কর্মীই এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে ভর করেছেন। আবার
ধামুরহাট ও পত্নীতলা উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসনে দলে তার তেমন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ না থাকলেও আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি লড়বেন
বিএনপির দীর্ঘদিনের আধিপত্য ভেঙে সর্বপ্রথম নৌকা মার্কার বিজয় ছিনিয়ে আনেন তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা জুনাইদ আহমেদ পলক। ওই নির্বাচনে
বরাবরই বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিলো এই আসন। ’৯১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কোনো নির্বাচনেই আওয়ামী লীগ জিততে পারেনি এখানে। তবে ২০০৮
নওগাঁ সদরে দেশের প্রধান এই দুই দলের প্রার্থী কে হচ্ছেন তার খোঁজ করতে গিয়েই এসব জানা গেলো। নওগাঁ জেলা বিএনপি সভাপতি ও পৌর মেয়র নজমুল
নিজেই নিজের দুর্বলতা তুলে ধরে বাংলানিউজকে বলেন, আমার সমস্যা একটাই।আমি দেশে থাকি না।এলাকায় সময় দেয়া হয় কম। দুবাই প্রবাসী এই নেতা
এর কারণ হিসেবে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা কর্মীরা বলেছেন, টেন্ডারবাজি, নিজের কাছের লোকদের সুযোগ সুবিধা বেশি দেওয়া ও নির্বাচনী
একটা চা নিয়ে চুমুক দিচ্ছি অল্পস্বল্প। পাশেই এক বয়স্ক গ্রাম্য ব্যক্তি। আমাকে না চিনলেও নিজেই শুরু করলেন আলাপচারিতা। বিষয় এবারের
এর মূলে রয়েছে একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড। যা ব্যবহার করে দলের নেতৃত্ব সারা জীবন হাতে রাখার মিশনে নেমেছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য শামসুল
গ্রামগঞ্জে অনেক মানুষের অভিযোগ, ইসরাফিল আলম অল্পদিনেই টাকার কুমির হয়ে গিয়েছেন। জিজ্ঞাসা করি, ‘কোথায় কোথায় টাকা খেয়েছেন?’ মানুষ
কথাগুলো পাবনার সুজানগর উপজেলার ভ্যানচালক হালিম মিয়ার। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুষ্ঠুভাবে ভোট দেওয়ার পরিবেশও চান হালিম মিয়া।
চেরাগপুরের মেম্বার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন একবার। এরপর পরপর তিনবার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচনে জয় পান সলিম। তবে মনের
রাতে জুড়ীতে নেমে রিকশায় চেপেই শোনা গেলো তার প্রশংসা। চালক রমজানের কাছে এলাকার উন্নয়নের সুর তুলতেই তিনি বলা শুরু করলেন শাহাব
২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি ফের নির্বাচিত হন। টানা দুই মেয়াদে এমপি ও মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় আওয়ামী লীগের আরও অনেক
বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের রাজনৈতিক খায়েশ পূরণ আর নিষ্ক্রিয়তায় দারিদ্রপীড়িত এই উপজেলায় এরই মধ্যে একবার হাতছাড়াও হয়েছে নৌকার জয়। সেটা
নির্দ্বিধায় তাকে মনোনয়ন দিতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ- এমন শক্ত সুর দলের ভেতরে এবং মাঠে-ঘাটে। তার বিপরীতে বিএনপি তিনভাগে বিভক্ত। এর
তৃণমূল আওয়ামী লীগ নেতাদের অভিযোগ, থানায় নতুন নেতৃত্বকে আসতে দিতে চান না বয়সের ভারে ন্যুব্জপ্রায় (আশি উর্ধ্ব) নেতা মুহা: ইমাজ উদ্দিন
বললাম যদি হয় তাহলে কি? বললেন, তালে কওয়া যাচ্ছে না? আমি বললাম, কেন? তিনি বললেন, যদি শিমুলের সাথে দুলুর ভোট হয়, তালে জিতপি দুলুই। আর যদি
জঙ্গি সংগঠন জেএমবি দখল করে নেয় পুরো এলাকা। দিনে দুপুরে মানুষ ধরে নিয়ে গাছে ঝোলানো, কুঁপিয়ে খন্ড খন্ড করা, সকল ধরনের লোমহর্ষক
তার সংস্পর্শে এসে সমালোচিত সংসদ সদস্য আব্দুস শহীদও। বিএনপিপন্থী মেয়র মহসীনের সঙ্গে দহরম-মহরম থাকায় সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন