অফিসের টিফিন হোক বা ঘরে রান্না করা খাবার ডেলিভারি—প্লাস্টিকের বক্স যেন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে গেছে। হোটেল-রেস্তোরাঁ

খাওয়ার সময়, বাইরের ধুলা ময়লা বা বিভিন্ন কাজে আমাদের নখের ঝকঝকে ভাবটা কমে যায়। অনেক সময় দেখা নখে দেয় হলদেটে দাগ। আর যত্ন না নিলে এগুলো

ঘুম ভাঙার পরেও বিছানা ছাড়তে চায় না। একটা কোলবালিশ নিয়ে সারাদিন কাটিয়ে দিচ্ছে। ফোনকল করলে বড় জোর ১০ মিনিট কথা। তার পরেই ল্যাদ লাগছে

এত ব্যস্ততা, মানসিক চাপ অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন সব মিলিয়ে আমরা সত্যি একটা অস্থির সময় পার করছি। আর এই অসাবধানতার সুযোগ নিচ্ছে নানা

যারা একটু ভিন্ন স্বাদের নতুন খাবারের খোঁজ করেন, তাদের ‍অবশ্যই ভালো লাগবে পুষ্টিকর ও সুস্বাদু ডাবের পানির পুডিং। খুব সহজে মাত্র

আমাদের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচিল (বাড়তি মাংসপিণ্ড) দেখা যায়। আঁচিলগুলো শরীরের জন্য ক্ষতি ছাড়া ভালো কিছু তো নয়, দেখতেও ভালো লাগে

বুক জ্বালা করা, ঢেকুর ওঠা, বমিভাব, পেটে ব্যথা, ক্ষুধামন্দা, অল্প খেলেই ভরাপেট অনুভূত হওয়া, পিঠে ও বুকে ব্যথা হয় অনেকেরই। বেশ কিছু খাবার

খোলা আকাশের নিচে, গাছে ঘেরা রাস্তায় সাইকেল চালালে প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্ব তৈরি হয়। এতে করে মাথা থেকে দুশ্চিন্তাগুলো

সব সময় আমাদের মন ভালো থাকবে, এমনটা নাও হতে পারে। মন খারাপ থাকলে যা করতে পারেন- সহানুভূতিশীল বন্ধু ও আত্মীয়দের সঙ্গে বেশি সময় কাটান।

জয়-নাতাশার (ছদ্মনাম) নতুন সংসার। বেশ চলছে, তবে সমস্যা হচ্ছে দু’জনেরই রাগটা একটু বেশি। বিশেষ করে নাতাশা হঠাৎ হঠাৎ-ই রেগে যান। কোন

ওজন কমাতে শরীরচর্চার জুড়ি নেই। রোগা হওয়ার তাগিদে জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতে ব্যস্ত সবাই। নিয়মিত শরীরচর্চা করার পরে ওজন যদি নাও কমে,

এক কাপ চা বা কফি ছাড়া অনেকেই দিন শুরু করতে পারে না। আবার অনেকে আছে দিনে কয়েক কাপ চা কফি পান করেন। অফিসে কাজের ফাঁকে আবার বন্ধুদের

দেশের ঈদ মানেই এক অন্যরকম আবেগ, ভালোবাসা আর উৎসবের আমেজ। পরিবার-পরিজনের সাথে আনন্দঘন মুহূর্ত, সবার একসাথে ঈদের নামাজ আদায়,

ঈদের দিনের কর্মব্যস্ততা বা ঘোরাঘুরি শেষে রাতে যখন বাড়ি ফেরা হয়, তখন একদমই আর শরীর সয় না। সকালে বেরোনোর আগে মেকআপ করলেন কিন্তু দিন

ঈদের বিশেষ বিশেষ রেসিপির অপেক্ষা করছেন? আজ আপনাদের জন্য স্পেশাল মিষ্টি আইটেমের রেসিপি:  শাহী জর্দা যা যা লাগবে : আনারস কুচি এক

ঈদের দিনে মজার মজার খাবারতো সবারই চাই, একদিন না হয় নিয়ম না মেনেই ভোজন চলুক, তবে কিছু বিষয় খেয়াল রেখে খেলেই শরীরের জন্য ভালো হয়। খাবার

রাত পোহালে খুশির ঈদ। সব কেনাকাটা এরই মধ্যে হয়ে গেছে অনেকের। এই ঈদের দিনে আমাদের সুন্দর হাত দুটি কি খালিই থাকবে? একদমই না। মেহেদি

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথের অংশ হিসেবে আমাদের অনেক কিছুর মুখোমুখিই হতে হয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো মানসিক চাপ। মানসিক চাপের কারণে

শরীরের সমস্ত ভার যেহেতু বহন করে আমাদের পদযুগল, সেক্ষেত্রে ঈদের আগে বাড়তি একটু যত্ন-আত্তি তো করাই যায়। ঘরে বসেই কোনো ঝামেলা ছাড়াই

সেমাই ছাড়া ঈদের খাবারের মেন্যু হয় নাকি? ঈদের সকালে টেবিলে চাই সুস্বাদু ও মুখরোচক এই ডেজার্ট। দুধে ভেজানো বা ঘি-চিনি দিয়ে ভুনা