বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
রামু, কক্সবাজার থেকে ফিরে: কক্সবাজার জেলার রামু ও উখিয়া উপজেলার কৃষি জমির দিকে তাকালেই চোখে পড়বে একরের পর একর জমিতে তামাক চাষের
কক্সবাজার থেকে: গত ২২ বছর বিশ্বের সবচেয়ে বড় সৈকত কক্সবাজারে তেমন কোনো পরিবর্তন দেখিনি। এ বছরটি একটু ভিন্ন মনে হচ্ছে। সরকার কিছু
ঢাকা: সবুজ ছোট ঘাস তাদের পছন্দ, দিনের বেলা পানিতে ডুবে থাকা স্বভাব। অপছন্দ একা থাকাটা, তা জলে হোক কিংবা স্থলে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও
মহেশখালী ঘুরে: রসুমিয়ার ব্রিজের গোড়ায় মাথা ভর্তি ফুল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটা শিশু গাছ। আগন্তুকদের স্বাগত জানাতেই যেনো এই সাজ শিশু
কক্সবাজার থেকে ফিরে: কক্সবাজারে পৌঁছে আমরা যখন ড্রয়িং রুমে নক করছি তখন মধ্য দুপুর। যেখানে বসতে দেওয়া হলো, অল্প পরিসরের গায়ে গা লাগা
টেকনাফ থেকে ফিরে: দু’টো আলাদা স্বাধীন দেশ। কিন্তু এক দেশ থেকে আরেক দেশে প্রবেশে লাগে না কোনো পাসপোর্ট। শুধু নিজ দেশের ইমিগ্রেশন
পেঁচার দ্বীপ, কক্সবাজার থেকে ফিরে: ভোরের আকাশে কেবল চোখ মেলেছে রোদ্দুর। কাচের জানালা গলে রঙিন পর্দাকে ফাঁকি দিয়ে কপোল ছুঁলো সে।
মহেশখালী ঘুরে: গভীর সাগরে রাতভর মাছ ধরে ফিরে আসছে জেলেনৌকাগুলো। আদিনাথ জেটির ওপরে খলুইয়ের ভেতরে তাদেরই ধরা লাক্ষ্যা, পোয়া, চাপিলা,
কক্সবাজার পর্যটন ফিরে: সেবায় দীনতার কারণে ভ্রমণে পর্যটন মোটেলগুলো কখনই পছন্দের তালিকায় রাখা যায় না। স্টাফদের আচরণ বোঝাবে, তারা
কক্সকবাজার: পর্যটক টানতে যেখানে যাবতীয় সবরকমের বিনোদন কেন্দ্র থাকার কথা, সেখানে পর্যটন নগরী কক্সবাজারে শিশু পার্কই নেই। বছরের পর
টেকনাফ থেকে ফিরে: টেকনাফ বন্যপ্রাণি অভয়ারণ্যে ঢুকে সামনের পথ ধরে কয়েক পা এগোলেই ডানে একটি বিলবোর্ড। সেখানে অভয়ারণ্যের প্রাথমিক
চকরিয়া, বড়ইতলি থেকে: কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে পথ চলতেই চোখ আটকে যাবে যে কারও। রাস্তার দু’পাশেই গোলাপ। একটি-দু’টি নয়, চোখ
কক্সবাজার থেকে: বাংলাদেশে লাইফগার্ডিংটা একটি শ্রেণির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে যাচ্ছে। যারা পানির কাছাকাছি থাকছেন, যাদের সব কার্যক্রম
কক্সবাজার: বয়স ১৪ কি ১৫। হাসি হাসি মুখে একবার ছাতা খুলে, আবার বন্ধ করে কাস্টমারকে বাহারি ছাতা দেখাচ্ছিল। ভাঙা ভাঙা বাংলায়
কক্সবাজার থেকে: কক্সবাজার যাওয়ার পর সাগরের বুকে ঝাঁপ দেননি এমন একজনও খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে অসাবধানবশত ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।
কক্সবাজার থেকে: সৈকতের পরিবেশ বোঝা এবং সমুদ্র ব্যবহারকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে লাইফসেভিংয়ের বিষয়ে ‘প্রিভেন্টিভ অ্যাকশন’ নিয়ে
কক্সবাজার: ইট পাথরের অট্টালিকা করলেই পর্যটনখাত সমৃদ্ধ হয় না। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে হলে দরকার হাসিমুখের সুন্দর ও মার্জিত ব্যবহার।
রামু, কক্সবাজার থেকে: রাবার গাছের সবুজ পাতাগুলো বাতাসের সঙ্গে দুলছে। ঘন এসব গাছের মাঝ দিয়ে হাঁটা দিলে সবুজের সমারোহে হারিয়ে যাবে
কক্সবাজার, হোটেল শৈবাল থেকে: কোনো আকর্ষণ নেই পর্যটন হোটেল শৈবালের। সামনের দিক থেকে তাকালে এটি শুধু সরকারি কোনো স্থাপনা বলে মনে হবে।
কক্সবাজার থেকে: নদীর নাম বাঁকখালী। বাঁকে বাঁকে পূর্ণ এ নদীর পথ দিয়ে পর্যটন নগরী কক্সকাজারটাকে একেবারেই কাছ থেকে দেখা যাবে। এছাড়া
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন